বিশ্বকাপের আগেই খারাপ খবর আইসিসি-র কাছে। সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, গত অর্থবর্ষে তাদের লাভের পরিমাণ অনেকটাই কমেছে। অন্য দিকে, বেড়েছে প্রতিযোগিতা আয়োজন করার দায়িত্ব। ফলে আয় এবং ব্যয়ের মধ্যে ফারাক খুব বেশি থাকছে না। এর প্রভাব পড়বে ক্রিকেটখেলিয়ে দেশগুলির উপরেও। কারণ, প্রতিটি সদস্য দেশই আইসিসি-র লভ্যাংশের একাংশ পায়।
আইসিসি-র তরফে জানানো হয়েছে, গত অর্থবর্ষে (যা শেষ হয়েছে ২০২২-এর ৩১ ডিসেম্বর) তাদের আয় হয়েছে ২০৮ মিলিয়ন ডলার বা ১৭২৪ কোটি টাকা। লাভ কমেছে ৩৬ শতাংশ। তার আগের অর্থবর্ষে আইসিসি-র আয় ছিল ২৭০২ কোটি টাকা। সর্বমোট লাভও সাত শতাংশ কমে হয়েছে ৩৫৮১ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন:
আইসিসি-র প্রধান আয় হচ্ছে সম্প্রচার স্বত্ব এবং স্পনসরশিপ থেকে। সম্প্রতি একটি তথ্য অনুযায়ী, তাদের লাভের ৮০ শতাংশ আসে ভারতীয় বাজার থেকে। তাই লভ্যাংশের বেশিটাও পায় ভারতই। গত বছর ডিজ়নি ২৪, ৮৭১ কোটি টাকায় আগামী পাঁচ বছর ভারতীয় উপমহাদেশে আইসিসি-র সব প্রতিযোগিতা দেখানোর স্বত্ব কিনে নিয়েছে। তাতেও ক্ষতি হয়েছে আইসিসি-র।
তবে এক দিনের ক্রিকেট বিশ্বকাপকে ঘিরে ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখছে আইসিসি। একে তো এই বিশ্বকাপ হচ্ছে ভারতে, যেখান থেকে আইসিসি-র আয় সবচেয়ে বেশি। তার উপর বিশ্বকাপের মতো বড় প্রতিযোগিতা ঘিরে মানুষের আগ্রহও বেশি থাকে। ফলে স্পনসরশিপ থেকেও প্রচুর অর্থ আসতে পারে।
বিশ্বকাপের আগেই খারাপ খবর আইসিসি-র কাছে। সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, গত অর্থবর্ষে তাদের লাভের পরিমাণ অনেকটাই কমেছে। অন্য দিকে, বেড়েছে প্রতিযোগিতা আয়োজন করার দায়িত্ব। ফলে আয় এবং ব্যয়ের মধ্যে ফারাক খুব বেশি থাকছে না। এর প্রভাব পড়বে ক্রিকেটখেলিয়ে দেশগুলির উপরেও। কারণ, প্রতিটি সদস্য দেশই আইসিসি-র লভ্যাংশের একাংশ পায়।