রঞ্জি ফাইনালে সতীর্থদের সঙ্গে উল্লাস শার্দূলের (বাঁ দিক থেকে দ্বিতীয়)। ছবি: পিটিআই।
দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ়ের পরেই জাতীয় দল থেকে বাদ পড়েছেন। তবে রঞ্জি ট্রফিতে ভাল খেলছেন। সেমিফাইনালের পর ফাইনালেও মুম্বইয়ের হয়ে ব্যাট হাতে গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেছেন। সেই শার্দূল ঠাকুর এ বার নিজের অভাবের কথা শোনালেন। জানালেন, কী ভাবে কেরিয়ারের শুরুর দিকে তাঁর হাতে জুতো কেনার টাকা ছিল না। এক সতীর্থ সে সময় সাহায্য করেছিলেন।
রঞ্জির ফাইনালই ঘরোয়া ক্রিকেটে শেষ ম্যাচ হতে চলেছে ধবল কুলকার্নির। প্রথম দিনের খেলা শেষে সেই ধবলের প্রশংসা করেন শার্দূল। তখনই নিজের অভাবের কথা তুলে ধরেন। শার্দূল বলেন, “ম্যাচের শুরুতে খুব আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিল ও। আমার অবস্থাও ছিল একই রকম। ছোট থেকে ওকে দেখছি। বোলিং নিয়ে আমাকে অনেক সাহায্য করেছে। একটা সময়ে আমার কাছে জুতো কেনার টাকা ছিল না। তখন ধবলই আমাকে ওর কয়েকটা জুতো দিয়েছিল। অনেক সাহায্য করেছে আমাকে।”
কঠিন পরিবেশে কী ভাবে মাথা ঠান্ডা রেখে খেলেন, সেই ব্যাখ্যাও দিয়েছেন শার্দূল। বলেছেন, “কঠিন পরিস্থিতিতে খেলতে ভাল লাগে। ছোটবেলায় সুদূর পালঘর থেকে কাঁধে কিট ব্যাগ নিয়ে ট্রেনে করে মুম্বই আসতাম ক্রিকেট খেলতে। কাজটা সহজ ছিল না। সেটাই আমাকে শক্তিশালী করে তুলেছে। তাই কঠিন পরিস্থিতিতেও ঘাবড়ে যাই না। ছোটবেলায় যে মানসিকতা ছিল সেটাই কাজে লাগানোর চেষ্টা করি।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy