Advertisement
০৮ অক্টোবর ২০২৪
IPL 2023

কেকেআরের থেকে হার্দিকের গুজরাত অনেক ভাল! বোধনের এক দিন আগে বিতর্কে প্রাক্তন নাইট

২০১৮ সালের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী পেসার খুশি হার্দিক পাণ্ড্যর দলে খেলার সুযোগ পেয়ে। সেই দলের পরিবেশ অনেক ভাল বলে মনে করছেন মাভি।

Hardik Pandya

হার্দিক পাণ্ড্যর দলে খেলার সুযোগ পেয়ে খুশি ভারতীয় পেসার। —ফাইল চিত্র

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ৩০ মার্চ ২০২৩ ১৯:০৮
Share: Save:

কলকাতা নাইট রাইডার্স তাঁকে নিলামের আগে ছেড়ে দেয়। এ বারের আইপিএলে গুজরাত টাইটান্সের হয়ে খেলবেন তিনি। ২০১৮ সালের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী পেসার শিবম মাভি খুশি হার্দিক পাণ্ড্যর দলে খেলার সুযোগ পেয়ে। সেই দলের পরিবেশ অনেক ভাল বলে মনে করছেন মাভি।

মাভি জানিয়েছেন যে, তিনি চাইছিলেন গুজরাত কিনুক তাঁকে। মাভি বলেন, “নিলামে চাইছিলাম যে গুজরাত আমাকে কিনুক। উত্তেজিত ছিলাম ওদের দলে সুযোগ পাওয়ার জন্য। শুনেছিলাম যে, এই দলের ম্যানেজমেন্ট এবং অধিনায়ক খুব ভাল। তাদের সকলের সঙ্গেই আমার পরিচয় ছিল। ওদের দলের পরিবেশটা খুব ভাল। আমার সেটা ভাল লাগত।”

মাভির প্রথম লক্ষ্য গুজরাতকে দ্বিতীয় বার ট্রফি এনে দেওয়া। তিনি বলেন, “গুজরাত গত বার আমদাবাদেই ফাইনাল জিতেছিল। এ বার আমি যোগ দিয়েছি। চেষ্টা করব আবার তাদের চ্যাম্পিয়ন করার।” ২০২২ পর্যন্ত কলকাতার হয়ে খেলেন মাভি। দু’বারের আইপিএলজয়ী কেকেআর তাঁর দলে থাকাকালীন ট্রফি জেতেনি। ছেড়ে দেওয়া হয় মাভিকে। নিলামে ওঠেন তিনি। সেখানে তাঁকে গুজরাত। মাভি বলেন, “নিলামের সময় আমি নাগাল্যান্ডে ছিলাম। রঞ্জি খেলছিলাম সেখানে। নিলামের সময় আমার দর ১ কোটি ১০ লক্ষ টাকায় হঠাৎ আটকে গিয়েছিল। আমি ভাবছিলাম, এটা কী করে হল। এত কমে কী করে থেমে গেল। পরে যদিও সেটা বাড়ে।” শেষ পর্যন্ত ৬ কোটি টাকায় মাভিকে কেনে গুজরাত।

গুজরাত দলে তাঁর প্রিয় বন্ধু শুভমন গিল রয়েছেন। মাভি বলেন, “শুভমনের সঙ্গে আবার খেলার জন্য মুখিয়ে আছি। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে খেলেছি। কেকেআরে খেলেছি, ভারতীয় দলে খেলেছি। এ বার গুজরাতের হয়ে খেলব। ভারতীয় দলে হার্দিক ভাইয়ার সঙ্গেও খেলেছি। ও আমাকে কোনও চাপ বুঝতেই দেয় না।”

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE