আগেই জানা গিয়েছিল আহমেবাদে প্রথম ম্যাচের টিকিট শেষ হয়ে গিয়েছে। মঙ্গলবার থেকে পাওয়া যাচ্ছে না ইডেনের দু’টি ম্যাচের অনলাইন টিকিট।
করোনা অতিমারির পর ঘরের মাঠে সমর্থকদের সামনে খেলার সুযোগ পাচ্ছে আইপিএলের দলগুলি। ক্রিকেটারদের সঙ্গে সমর্থকদের সেতুবন্ধন করতে নতুন উদ্যোগ নিয়েছেন কেকেআর কর্তৃপক্ষ।
কলকাতার হয়ে আইপিএলে বেঙ্কটেশ, বরুণরা এক মরসুম ভাল খেলে পরের বছরই ব্যর্থ। কেন? কারণ ব্যাখ্যা করলেন গাওস্কর।
নামের সঙ্গে কলকাতা জড়িয়ে থাকলেও, কলকাতা নাইট রাইডার্সে খেলেন না বাংলার কোনও ক্রিকেটার। দীর্ঘদিন ধরেই এই অভিযোগ রয়েছে।
এ বার আইপিএলের প্লে-অফ পর্বে পৌঁছতে পারেনি কলকাতা। আর প্রথম বারেই চ্যাম্পিয়ন গুজরাত। কলকাতার দলে বাংলার কেউ না থাকলেও গুজরাতে রয়েছেন দু’জন।
দায়িত্ব ছাড়লেও কেকেআর ক্রিকেটারদের সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রাখবেন ম্যাকালাম। তাঁরা চাইলে যে কোনও সময় ফোনে ম্যাকালামের পরামর্শ নিতে পারেন।
নারাইন, শ্রেয়সদের মুখে ফিরে ফিরে এসেছে ম্যাকালামের দেওয়া স্বাধীনতার কথা। ক্রিকেটার, অধিনায়ক, কোচ— তিন ভূমিকাতেই নাইট সংসারে ছিলেন ম্যাকালাম।
১৫ বলে ৪০ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে কলকাতা নাইট রাইডার্সকে জেতানোর মরিয়া চেষ্টা করেছেন তিনি।
নীতীন জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে স্পোর্টস সায়েন্স এবং স্পোর্টস মেডিসিন বিভাগে যোগ দিয়েছেন। ফলে ভারতীয় দলে প্রধান ফিজিয়োর পদটি ফাঁকাই পড়ে।
এ বারের আইপিএলে ফিনিক্স পাখির মতো ছাইয়ের গাদা থেকে উঠে এসেছেন রিঙ্কু। প্রজাপতি হয়ে নাইটদের সংসারে রং ছড়াচ্ছেন তিনি।