সেই জায়গা থেকে প্রবাসী বাঙালি এই পেসার প্রথম চার বলে মাত্র এক রান দিয়ে স্টোয়নিসকে নিষ্ক্রিয় রাখার কাজ সেরে ফেলেন।
ম্যাচের কিছু ঘণ্টা আগে, অর্থাৎ শনিবার রাত বারোটা নাগাদ কুলদীপ ফোন করেন তাঁর গুরুকে। যতই হোক, প্রতিপক্ষের নাম যে কলকাতা নাইট রাইডার্স।
প্রতি ম্যাচেই যেন তিনি নিজেকে ছাপিয়ে যাচ্ছেন। এই আইপিএলে ক্রমশ ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছেন যুজবেন্দ্র চহাল। রবি
বোল্টের শুরুর ধাক্কা ইনিংসের শেষ পর্যন্ত সামলাতে পারল না আইপিএলের নতুন ফ্র্যাঞ্চাইজি। দলকে জেতাতে কাজের কাজটি করলেন কিউয়ি জোরে বোলারই।
শুরুতেই ট্রেন্ট বোল্টের জোড়া ধাক্কায় বেসামাল হয়ে যায় লখনউ। প্রথম ওভারেই সাজঘরে ফেরেন রাহুল এবং গৌতম। কক চেষ্টা করলেও যথেষ্ট ছিল না।
রিটায়ার্ড আউট হলে সেই ব্যাটার আর ব্যাট করতে পারেন না। দলের কোনও ব্যাটার আহত হয়ে অবসৃত হলেই একমাত্র রিটায়ার্ড আউট ব্যাটারকে আবার পাঠানো যায়।
রবিবার কলকাতা নাইট রাইডার্সকে ৪৪ রানে হারিয়ে কিছুটা স্বস্তির নিশ্বাস ফেললেন ঋষভ পন্থ। লড়াইয়ে থাকল তাঁর দলও।
৪ ওভার বল করে ৩৫ রান দিয়ে ৪ উইকেট নেন কুলদীপ। প্রথম দু’ওভারে যিনি ২০ রান দিয়ে চাপে ছিলেন, তিনিই পরের দুই ওভারে চার উইকেট তুলে নিলেন।
খেলতে যাওয়ার সময় থেকেই এ দিন মেজাজে ছিলেন ওয়ার্নার। মাঠেও সেই মেজাজেই চালিয়ে গেলেন। ৪৫ বলে ৬১ রানের দুরন্ত ইনিংস খেললেন অজি ব্যাটার।
দলের করুণ ফলাফল দেখেও সিএসকে সমর্থকদের অনেকেই আশাবাদী। চার বারের আইপিএল জয়ীরা নকআউট পর্বে পৌঁছতে পারবে না এমন কিন্তু মনে করছেন না তাঁরা।