শনিবার রাতের ম্যাচে পুণেতে গুজরাত টাইটান্সের লড়াই দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে।
পঞ্জাবকে ৬ উইকেটে হারিয়ে দেয় কলকাতা। ওয়াংখেড়েতে এর আগে চেন্নাই সুপার কিংসকে হারিয়েছিল কলকাতা। এ বার পঞ্জাবকে হারিয়ে ফের হাসি শ্রেয়সের মুখে।
পঞ্জাবকে হারিয়ে ফের জয়ের সরণীতে ফিরল কলকাতা। ওয়াংখেড়েতে উমেশ, রাসেলদের দাপটে পঞ্জাবকে ধরাশায়ী করলেন শ্রেয়সরা।
পঞ্জাবের বিরুদ্ধে টস জিতে সুবিধা পেয়েছিল কলকাতা। উমেশদের বোলিংয়ের দাপটে শুরু থেকেই উইকেট হারাতে থাকে পঞ্জাব। তবে দ্রুত রানও উঠছিল তাদের।
চেন্নাই প্রথমে ব্যাট করে ২১০ রান করে। জবাবে ব্যাট করতে নেমে একটা সময়ে চাপে পড়ে লখনউ। কিন্তু অভিজ্ঞ লুইসের সঙ্গে জুটি বাঁধেন বাদোনি।
জাডেজা বলেছেন, ‘‘আমরা শুরুটা খুব ভাল করেছিলাম। রবিন আর শিবম দুর্দান্ত শুরু করে। ফিল্ডিং আশানুরূপ হয়নি। ম্যাচ জেতার জন্য ক্যাচগুলো ধরতে হত।’’
মুম্বইয়ের শিশিরে বিপর্যস্ত প্রত্যেকটি দলই। এ বারের আইপিএলে যে দলই পরে ব্যাট করছে, প্রায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তারাই জিতছে।
প্রথম ম্যাচে বড় রান তুলেও দিল্লির কাছে হেরে গিয়েছিল মুম্বই। শিশির যে ম্যাচে প্রভাব ফেলছে তা স্বীকার করে নিয়েছেন জাহির।
২০০৬ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে এক দিনের সিরিজ খেলতে যায় ভারত। প্রথম ম্যাচে জয়ের পরে দ্বিতীয় ম্যাচে এক রানে হারে ভারত।
লখনউয়ের বিরুদ্ধে বার বার জাডেজা গিয়ে ধোনির পরামর্শ নিয়েছেন। বোলিং পরিবর্তন থেকে ফিল্ডারদের সাজানো, সব ক্ষেত্রেই মাহির প্রভাব দেখা গিয়েছে।