সুশীল কুমার। ফাইল ছবি
কুস্তিগীর সাগর রানা হত্যাকাণ্ডে দশম ব্যক্তিকে গ্রেফতার করল দিল্লি পুলিশ। শুক্রবার গ্রেফতার করা হয়েছে অনিরুদ্ধকে। পেশায় কুস্তিগীর অনিরুদ্ধ স্বীকার করে নিয়েছেন, সুশীলের নির্দেশেই তিনি সাগর রানাকে পিটিয়ে হত্যা করেছিলেন।
এদিকে, সাগর-হত্যাকাণ্ডে রোজই নয়া মোড় আসছে। শুক্রবার পুলিশ অন্য একটি সম্ভাবনার কথাও জানতে পেরেছে। জানা গিয়েছে, ছত্রসাল স্টেডিয়ামে সুশীলের আখড়া থেকে ৫০-৬০ জন কুস্তিগীরকে নাংলোইতে অন্য আখড়ায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন সাগর। সুশীল তা ভালভাবে নেননি। দুষ্কৃতি কালা জাথেড়ির ভাইপো সোনু মহাল জেরার মুখে এই ঘটনা স্বীকার করেছেন।
সোনুর মতে, গত ৪ মে ছত্রসাল স্টেডিয়ামে যা হয়েছিল তা ছিল পরিকল্পিত। সোনু এবং সাগরকে শিক্ষা দিতে চেয়েছিলেন সুশীল। পুলিশের দাবি, কুস্তিগীরদের অন্য আখড়ায় নিয়ে যাওয়ার জন্য নামী কোচ বীরেন্দ্রর সঙ্গে হাত মিলিয়েছিলেন সাগর। দু’জনকেই ঘটনার দিন ব্যপক পেটানো হয়।
আর এক দুষ্কৃতির নীরজ বাওয়ানার সাহায্যে ৪ মে সাগরকে খোঁজা শুরু করেন সুশীল। সাগরের নতুন ঠিকানার কথা জানতে পারেন তাঁরা। প্রথমে দিল্লি সংলগ্ন এলাকা থেকে বীরেন্দ্র এবং অমিতকে তোলা হয়। এরপর সাগরের ঠিকানায় গিয়ে সেখান থেকে তাঁকে, সোনুকে এবং ভগত নামে আর একজনকে তুলে ছত্রসালে আনা হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy