এই দলের ফুটবলাররা
এই ছেলেরা যদি প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচ নিয়মিত খেলে তা হলে ওরা অনেক দূর যাবে।
বিশ্বকাপে খেলা
এই পর্যায়ের প্রতিযোগিতায় এরকম দলের বিরুদ্ধে প্রথম কোনও ভারতীয় দল খেলল। ওদের সঙ্গে আমাদের অনেক দূরত্ব। প্রতিটি গোল ও ম্যাচের আমরা বিচার করব। তবে এই প্লেয়ারদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেল।
খারাপ গোল হজম
বেশ কিছু খারাপ গোল হজম করতে হয়েছে এখানেই আমাদের উন্নতি করতে হবে। যদি এই খেলাটাই আমরা মলদ্বীপ, নেপাল আর ভুটানের বিরুদ্ধে খেলতাম তাহলে ফলটা অন্যরকম হত। এটা সর্বোচ্চ পর্যায়ের খেলা। আমরাই একমাত্র দল ছিলাম যারা যোগ্যতা নির্ণায়ক পর্ব না খেলে বিশ্বকাপে জায়গা পেয়েছিলাম।
বড় দলের গোল হজম
আমরা ন’গোল খেয়েছি। এই প্রতিযোগিতায় চিলের মতো বড় দলও সাত গোল হজম করেছে।
তাঁর ভারতে আসা
আমি যখন ভারতে এসেছিলাম তখন একটাই বিষয়ে পয়েন্ট করেছিলাম, সেটাই যথেষ্ট ছিল। কলম্বিয়া, ইউএএ-র বিরুদ্ধে আমরা খুব কাছাকাছি ছিলাম। একটা পেনাল্টি সেটা আদৌ পেনাল্টি ছিল কি না। আমি যদি ব্যাঙ্ক ডাকাতি করি সেটা কম টাকা হলেও আমি চোরই। সেরকমই পেনাল্টিটা পেনাল্টিই। সকলের শেখা উচিত।
আরও পড়ুন: কলকাতার মাটিতে বাঁশি মুখে ছেলেদের বিশ্বকাপে প্রথম মহিলা রেফারি
আরও পড়ুন: হারের জ্বালা থেকে ভারতীয় দলকে মুক্তি দিল ৫২ হাজারের গ্যালারি
গ্রাসরুট ফুটবল
পাঁচ-ছ’বছর বয়স থেকে খেলা শুরু করতে হবে। আমরা নিউ ক্যালেডোয়িনার বিরুদ্ধে খেলছিলাম না। আমরা ভারতীয় দল এবং এই দলের খেলায় আমি খুশি। আমার বলা কথা নিশ্চয়ই আপনাদের মনে থাকবে। দারুণ প্রজন্ম এটা। শুধু তৃণমূল স্তর থেকে শুরু করতে হবে তা হলেই ফল পাওয়া যাবে।
কোমল থাটালের না খেলা
আমি ব্যক্তিতে বিশ্বাসী নই। আমার কাছে পুরো দলটাই আসল। আপনাদের যদি মনে হয় কলম্বিয়া আর ঘানার বিরুদ্ধে কোমল ফিজিক্যালি লড়াই করতে পারত, তা হলে আপনারা খুব ভাল কোচ।
তাঁর অনূর্ধ্ব-১৭ দলের কোচ থাকা
আমার দুটো মিটিং রয়েছে সামনে। আমি থাকতে চাইব কিন্তু এখনও কোনওটাই নিশ্চিত নয়। তবে সম্ভাবনা রয়েছে। বিশ্বকাপ এখন শেষ, কাল থেকে নতুন দিন।