— প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র।
জাতীয় কুস্তি সংস্থার বহু প্রতীক্ষিত নির্বাচন হতে চলেছে ১২ অগস্ট। শুক্রবার এ কথা ঘোষণা করা হয়েছে। প্রথমে ৭ অগস্ট হওয়ার জল্পনা শোনা গেলেও পাঁচ দিন পরে নির্বাচন হচ্ছে। তবে এই নির্বাচনে যোগ দিতে পারবে না মহারাষ্ট্র। নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার বিচারপতি এমএম কুমার জানিয়েছেন, সেই রাজ্যের দু’টি যুযুধান গোষ্ঠীই ভোটে লড়ার পক্ষে অনুপযুক্ত।
প্রসঙ্গত, যে কয়েকটি অস্বীকৃত সংস্থা নির্বাচন স্থগিত করে দেওয়ার বিরুদ্ধে আবেদন করেছিল তাদের মধ্যে একটি ছিল মহারাষ্ট্র। প্রতিটি রাজ্যের আবেদন শোনা হয়েছিল। কিন্তু অসম কুস্তি সংস্থা ভোটে অংশগ্রহণ করার দাবি তুলে সোজাসুজি গৌহাটি হাইকোর্টে আবেদন করে। গৌহাটি হাইকোর্ট নির্বাচন স্থগিত করে দেয়। কিন্তু গত মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্ট গৌহাটি হাইকোর্টের নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ জারি করে। ফলে নির্বাচন করায় কোনও বাধা ছিল না।
ইলেক্টোরাল কলেজ অনুযায়ী ২৪টি রাজ্য সংস্থার ৪৮ জন সদস্যের কাছে ভোটের অধিকার থাকছে। ১ অগস্ট মনোনয়ন জমা দেওয়া যাবে। পর দিন থেকে ওই মনোনয়নের স্ক্রুটিনি হবে। প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশিত হবে ৭ অগস্ট। যদি নির্বাচনের প্রয়োজন হয়, তা হলে তা হবে ১২ অগস্ট। অর্থাৎ কোনও কোনও পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না হওয়ারও সম্ভাবনা থাকছে।
যে সব সংস্থাগুলির স্বীকৃতি খারিজ করা হয়েছিল তাদের সব সমস্যাই মিটে গিয়েছে। বিচারপতি কুমার জানিয়েছেন, মহারাষ্ট্রের যে দু’টি গোষ্ঠী ইলেক্টোরাল কলেজে জায়গা পাওয়ার জন্যে লড়াই করছিল, দু’টিরই আবেদন খারিজ করা হয়েছে। হরিয়ানার ক্ষেত্রে যে গোষ্ঠী বিদায়ী সভাপতি ব্রিজভূষণ শরন সিংহের ঘনিষ্ট, তাদের ইলেক্টোরাল কলেজে নেওয়া হয়েছে। একই জিনিস দেখা দিয়েছে তেলঙ্গানার ক্ষেত্রেও। হিমাচল প্রদেশের ক্ষেত্রে, দু’টি গোষ্ঠীরই একজন করে সদস্যকে ভোটাধিকার দেওয়া হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy