নরেন্দ্র মোদীর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ছবি: ভিডিয়ো থেকে নেওয়া
ভোটপ্রচারে প্রায় সব সভাতেই বলেছেন ‘এক্সপায়ারড প্রধানমন্ত্রী’। ঘূর্ণিঝড় ফণী পরবর্তী সময়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠক করতে চাননি। এমনকি, ‘গণতন্ত্রের থাপ্পড়’ মারার কথা পর্যন্ত বলেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু লোকসভা ভোটে এ রাজ্যে তৃণমূলের বিপর্যয়ের পর সেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই নরেন্দ্র মোদীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যেতে পারেন। মঙ্গলবার নবান্নে দাঁড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রী বললেন, ‘‘এটা সাংবিধানিক সৌজন্য। তাই চেষ্টা করছি উপস্থিত থাকার।’’
বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ফের ক্ষমতায় এসেছে বিজেপি তথা এনডিএ সরকার। ফের প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসছেন নরেন্দ্র মোদী। ৩০ তারিখ প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেবেন মোদী। সেই শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানানোই দস্তুর। বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আমন্ত্রণ এসেছে। কিন্তু ভোটপ্রচারে মোদীর বিরুদ্ধে প্রায় সব সভায় তীব্র আক্রমণ করা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যাবেন কিনা, তা নিয়ে জল্পনা ছিল রাজনৈতিক মহলে। সেই জল্পনার অবসান ঘটালেন মমতা নিজেই।
মঙ্গলবার নবান্নেমুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘‘গণতন্ত্রে কিছু আনুষ্ঠানিকতা আছে। আমি মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে এবং অন্যান্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরাও প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতির শপখগ্রহণ অনুষ্ঠানে চেষ্টা করি উপস্থিত থাকার। এটা সাংবিধানিক সৌজন্য। আমি চেষ্টা করছি হাজির থাকার।’’
আরও পড়ুন: আগামী বিধানসভা নির্বাচনে বিরোধী দলের তকমাও পাবে না তৃণমূল, দাবি মুকুলের
আরও পডু়ন: জাহাজ টলমল করলে ইঁদুররা আগে জলে ঝাঁপিয়ে মরে, দলছুটদের নিয়ে প্রতিক্রিয়া ববির
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy