শুধু তুমি আর আমি, সঙ্গে চুটিয়ে বিদেশ ভ্রমণ। ছবি: শাটারস্টক।
বিয়ের ধকল কাটিয়ে নবদম্পতিরা নিভৃতে সময় কাটাতে ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন। মধুচন্দ্রিমা বরাবরই রোমাঞ্চের স্বাদ বয়ে আনে নবজীবনে। বিয়েতে মোটা অঙ্কের খরচ হয়, সেই খরচ সামলিয়ে কোথায় যাওয়া যায়, সেটাও বড় প্রশ্ন। অনেকেই বেছে নেন জয়পুর, সিলং, সিকিম ও আন্দামানের মতো জায়গাগুলিকে। তবে অনেকের শখ হয় বিদেশে গিয়ে মধুচন্দ্রিমা উপভোগ করা। বিদেশে মধুচন্দ্রিমা বলতে ইদানীং অনেকেই মলদ্বীপকে বেছে নিচ্ছেন। তবে জন প্রতি ১ লক্ষ টাকার মধ্যে মধুচন্দ্রিমা কাটাতে চাইলে, আপনার পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন আরও ৩ গন্তব্য।
তাইল্যান্ড: মধুচন্দ্রিমার জন্য তাইল্যান্ডকে রাখতে পারেন পছন্দের তালিকায়। ফিফি দীপপুঞ্জ, ক্রাবি দীপপুঞ্জ, কোহ লান্তার সৈকতের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন আপনি। ব্যাংককের ক্যাসিনো এবং ক্লাব, কোহ সামুইতে বিচ পার্টি, এবং চিয়াং মাই আদিবাসী গ্রাম অবশ্যই ঘুরে আসতে পারেন। বিভিন্ন রকম ওয়াটার স্পোটর্সের অভিজ্ঞতা পেতে চাইলে তাইল্যান্ড কিন্তু অন্যতম সেরা গন্তব্য।
বালি: নিরিবিলিতে মধুচন্দ্রিমা কাটাতে চাইলে বালিকে রাখতে পারেন পছন্দের তালিকায়। বালির একাধিক সমুদ্র সৈকত নির্জনে সময় কাটানার আদর্শ ঠিকানা।সেখানে ইচ্ছে করলে আপনিক্যাঙ্গুতে নিকোলাস স্পার্কস প্লটে প্রিয়জনের সঙ্গে ঘোড়ার পিঠে চড়ে সূর্যাস্তের সাক্ষী হতে পারেন, আবার মাউন্ট বাটুরের ধারে তাঁবুতে সঙ্গীর সঙ্গে রাত্রিবাসের অভিজ্ঞতাও উপভোগ করতে পারেন। বিশ্বের সবচেয়ে বড় দোলনায় চড়ে রোমাঞ্চ উপভোগ করতে পারেন উবুডে। ছবি তোলার জন্য বালির প্রতিটি জায়গায়ই খুব সুন্দর। আর এশীয় খাবার পছন্দ হলে রাস্তার ধারে ছোটখাটো রেস্তরাঁগুলিতে কিন্তু ঢুঁ মারতেই পারেন।
বালি: নিরিবিলিতে মধুচন্দ্রিমা কাটাতে চাইলে বালিকে রাখতে পারেন পছন্দের তালিকায়। বালির একাধিক সমুদ্র সৈকত নির্জনে সময় কাটানার আদর্শ ঠিকানা।সেখানে ইচ্ছে করলে আপনিক্যাঙ্গুতে নিকোলাস স্পার্কস প্লটে প্রিয়জনের সঙ্গে ঘোড়ার পিঠে চড়ে সূর্যাস্তের সাক্ষী হতে পারেন, আবার মাউন্ট বাটুরের ধারে তাঁবুতে সঙ্গীর সঙ্গে রাত্রিবাসের অভিজ্ঞতাও উপভোগ করতে পারেন। বিশ্বের সবচেয়ে বড় দোলনায় চড়ে রোমাঞ্চ উপভোগ করতে পারেন উবুডে। ছবি তোলার জন্য বালির প্রতিটি জায়গায়ই খুব সুন্দর। আর এশীয় খাবার পছন্দ হলে রাস্তার ধারে ছোটখাটো রেস্তরাঁগুলিতে কিন্তু ঢুঁ মারতেই পারেন।
কম্বোডিয়া: বিদেশে গিয়ে কম খরচে মধুচন্দ্রিমার জন্য কম্বোডিয়াকে বেছে নিতে পারেন। সেখানে গিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বৃহত্তম লেক টোনলে স্যাপের ধারে বসে প্রিয়জনের সঙ্গে সুন্দর মুহূর্ত কাটাতে পারেন। তা ছাড়া, কোহ রঙের লং সেট বিচে সূর্যাস্তের দৃশ্য উপভোগ করাই হোক কিংবা কম্বোডিয়ার বাজরে জমিয়ে কেনাকাটা— সবই উপভোগ করতে পারবেন সে দেশে। চেখে দেখতে পারেন সেখারকার জিভে জল আনা সব খাবার। মেকং নদীর বুকে প্রমোদতরীতে রোম্যান্টিক নৈশভোজ হোক, কিংবা কোনও বিচের ধারে জমিয়ে সি ফুড খাওয়াদাওয়া— সব মিলিয়ে মধুচন্দ্রিমা জমে যাবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy