Advertisement
E-Paper

ভাষা উৎসবেও এনআরসি-সিএএ নিয়ে প্রতিবাদ

নো এনআরসি, নো সিএএ লেখা প্রচুর ব্যানার পোস্টার চোখে পড়েছে। অমর একুশে লেখা মাথার ফেট্টিতেও লেখা ছিল সেই বার্তা। পেট্রাপোলের মঞ্চ থেকে খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বলেন, ‘‘আতঙ্ক গ্রাস করেছে আমাদের। কিন্তু এনআরসি, সিএএ আমরা মানছি না। বাংলাকে আর ভাগ হতে দেব না।’’

অরুণাক্ষ ভট্টাচার্য ও সীমান্ত মৈত্র

শেষ আপডেট: ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০৩:২০
প্রতিবাদ: পেট্রাপোলে

প্রতিবাদ: পেট্রাপোলে

ভাষা শহিদদের স্মররণে পেট্রাপোলের অনুষ্ঠান হয়ে দাঁড়াল সিএএ, এনআরসি-র প্রতিবাদ মঞ্চ।

নো এনআরসি, নো সিএএ লেখা প্রচুর ব্যানার পোস্টার চোখে পড়েছে। অমর একুশে লেখা মাথার ফেট্টিতেও লেখা ছিল সেই বার্তা। পেট্রাপোলের মঞ্চ থেকে খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বলেন, ‘‘আতঙ্ক গ্রাস করেছে আমাদের। কিন্তু এনআরসি, সিএএ আমরা মানছি না। বাংলাকে আর ভাগ হতে দেব না।’’

শুক্রবার সকালে পেট্রাপোল-বেনাপোল সীমান্তে দু’দেশের বহু মানুষ মাতৃভাষার প্রতি ভালবাসার টানে ছুটে এসেছিলেন। এ বার বেনাপোল-পেট্রাপোলে দু’টি আলাদা মঞ্চ তৈরি হয়েছিল। নির্দিষ্ট প্রতিনিধি দলের সদস্যেরা ছাড়া দু’দেশের মধ্যে কাউকে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হয়নি। অন্য বছরগুলিতে নো ম্যানস ল্যান্ডে একটি মঞ্চ করে দু’দেশের মানুষ একত্রে ভাষা উৎসব পালন করেন। এ বার দু’দেশে আলাদা মঞ্চ হওয়ায় আবেগ অবশ্য কিছুটা ফিকে। মানুষের উপস্থিতি ছিল তুলনায় কম।
দু’দেশের আলাদা অনুষ্ঠান নিয়ে বাংলাদেশের মন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘দু’দেশের মানুষের মধ্যে কোনও দূরত্ব নেই। সুবিধার জন্য আলাদা মঞ্চ করা হলেও আবেগের খামতি ছিল না।’’

International Mother Language Day NRC CAA
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy