নীলাদ্রি মৈত্র। — নিজস্ব চিত্র।
ইসরোর তৃতীয় চন্দ্রাভিযানের সঙ্গে জুড়ল এ রাজ্যের নাম। দেশের তৃতীয় চন্দ্রাভিযানে শামিল উত্তর ২৪ পরগনা জেলার মছলন্দপুরের বাসিন্দা নীলাদ্রি মৈত্র। ইসরোর কর্মী নীলাদ্রি। সেই সূত্রেই এই অভিযানের সঙ্গে যোগসূত্র গড়ে উঠেছে তাঁর। নীলাদ্রির কৃতিত্বে খুশি তাঁর পরিবার এবং পরিচিতরা।
মছলন্দপুরের রাজবল্লভপুর হাই স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র নীলাদ্রি। তিনি চাকরি করেন ইসরোতে। বর্তমানে কেরলে কর্মরত। ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর তৃতীয় চন্দ্রাভিযানের উৎক্ষেপণ পর্বের সাক্ষী নীলাদ্রি। যুক্ত ছিলেন ওই কর্মযজ্ঞে। নীলাদ্রির পরিবারের সদস্যদের মারফত সেই খবর জানতে পারেন মছলন্দপুরের বাসিন্দারা। গত শুক্রবার চন্দ্রযান-৩-এর সফল উৎক্ষেপণের খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। সেই সঙ্গে এলাকার তরুণ নীলাদ্রির কৃতিত্বে খুশি মছলন্দপুরের বাসিন্দারা। নীলাদ্রির বাবা নির্মল মৈত্র বলেন, ‘‘ও পড়াশোনায় ভাল ছিল। ওর সাফল্যে আমরা সকলে খুশি। আমরা এতে গর্বিত।’’
গত শুক্রবার দুপুরে শ্রীহরিকোটা থেকে চাঁদের দেশে পাড়ি দিয়েছে চন্দ্রযান-৩। ওই সময় থেকেই পৃথিবীর কক্ষপথে পাক খাচ্ছে চন্দ্রযান। জুলাই মাসের শেষ দিনে চাঁদের কক্ষপথে রওনা দেবে ওই মহাকাশযান। ২৩ অগস্ট চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে নামতে পারে বিক্রম ল্যান্ডার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy