Advertisement
E-Paper

বকখালিতে শুরু হয়েছে সৌন্দর্যায়নের কাজ

প্রাকৃতিক দুর্যোগ বুলবুলের জেরে দিন কয়েক আগে সমুদ্র পাড়ের ঝাউয়ের জঙ্গলও তছনছ হয়ে গিয়েছে। আজকাল প্রায় সারাবছরই পর্যটকরা বকখালি আসেন। কিন্তু ইদানীং এখানে এসে নিরাশ হচ্ছিলেন তাঁরা।

নিজস্ব সংবাদদাতা 

শেষ আপডেট: ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০৩:৩৩
নজর: চলছে কাজ। ছবি: দিলীপ নস্কর

নজর: চলছে কাজ। ছবি: দিলীপ নস্কর

পর্যটক টানতে বকখালিতে শুরু হয়েছে সৌন্দর্যায়ন। সমুদ্র সৈকতের পাশে একটি মজে যাওয়া পুকুর সাজিয়ে তুলছে গঙ্গাসাগর-বকখালি উন্নয়ন পর্ষদ। তৈরি হচ্ছে বিনোদন পার্ক।

বকখালি বেড়াতে আসা পর্যটকদের কাছে মূল আকর্ষণ সমুদ্র স্নান। কিন্তু কয়েক বছর ধরে সমুদ্রে চর পড়ে যাওয়ায় অনেকটা হেঁটে তারপর সমুদ্রের দেখা মেলে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ বুলবুলের জেরে দিন কয়েক আগে সমুদ্র পাড়ের ঝাউয়ের জঙ্গলও তছনছ হয়ে গিয়েছে। আজকাল প্রায় সারাবছরই পর্যটকরা বকখালি আসেন। কিন্তু ইদানীং এখানে এসে নিরাশ হচ্ছিলেন তাঁরা।

পর্যটকদের বিনোদনের কথা ভেবেই গঙ্গাসাগর বকখালি উন্নয়ন পর্ষদ প্রায় এক কোটি টাকা ব্যয়ে সাজিয়ে তুলছে সমুদ্র পাড়ের একটি মজে যাওয়া পুকুর। সমুদ্রের দিকে যাওয়ার পথে বাঁ দিকে প্রায় বিঘা দু’য়েক আয়তনের ওই পুকুরটি দীর্ঘদিন ধরে বড় বড় কচুরিপানা জন্মে জঙ্গলের আকার নিয়েছিল। সম্প্রতি ওই পুকুরটির পানা তুলে ফেলা হয়েছে। চলছে মাটি কাটার কাজ। মাটি কাটা শেষ হলে বোল্ডার ফেলে পাড় বাঁধানো হবে। গঙ্গাসাগর বকখালি উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান তথা সাগরের বিধায়ক বঙ্কিম হাজরা বলেন, ‘‘পুকুরটি সাজিয়ে তোলা হবে। পাড়ে তৈরি করা হবে পার্ক। পর্যটকেরা পুকুর পাড়ে বসতে পারবেন। এ ছাড়া থাকবে নানা বিনোদনের ব্যবস্থাও।’’

বকখালি সমুদ্র সৈকত ব্যবসায়ী সমিতির সদস্য পূর্ণচন্দ্র কুঁতি বলেন, ‘‘পুকুরটি সৌন্দর্যায়ন হেল পর্য়টকদের আকর্ষণ বাড়বে। পুকুরে স্নানের ব্যবস্থা রাখলে ভাল হয়।’’ পাশাপাশি সমুদ্র সৈকত সংলগ্ন এলাকায় বড় শৌচাগার তৈরি ও পানীয় জলের সরবরাহ বাড়ানোর আর্জি জানান তিনি।

Tourism Bakkhali
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy