কোথায় ক’টি পুজো, কোন পথে যাওয়া যাবে সেখানে। কোথায় রয়েছে ‘নো এন্ট্রি’— সবই জানা যাবে উৎসব অ্যাপে। মগরায় সরস্বতী পুজোর জন্য ওই বিশেষ অ্যাপের উদ্বোধন হল শনিবার। মগরা থানায় ডিএসপি (ডি অ্যান্ড টি) প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়।
ছোট বড় মিলিয়ে প্রায় ৪৫টি সরস্বতী পুজো হয় মগরা থানা এলাকায়। প্রায় ২০টি ক্লাব বিগ-বাজেট পুজোর আয়োজন করে। তা নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে উৎসাহেরও অন্ত নেই। ফলে কড়া হতেই হয় প্রশাসনকে। ভিড় সামলাতে প্রতি বছরই থাকে বিশেষ ব্যবস্থা।
এ বার পুজোর থিমে কোনও ক্লাব রেখেছে কেউ স্বপ্নের পরি, কেউ ধরেছে উৎসব রং, আবার কোথাও নিতান্ত বাস্তব কিছু মুর্হূত-চিত্র। মগরার বান্ধব সম্মিলনীর পুজো এ বার ৯৯ বছরে পা দিল। ক্লাব সম্পাদক সৃজন সরকার বলেন, ‘‘আমাদের এ বার থিম ‘উৎসব’। গুজরাতের শিল্পীরা মাণ্ডপ প্রাঙ্গণে ডান্ডিয়া নাচবেন পুজোর ক’দিন।’’
ইউনাইটেড ক্লাবের থিম, ‘পরির দেশ’। রঙিন কাচ, কাপড় দিয়ে মণ্ডপ সাজানো হচ্ছে। চন্দননগরের আলোয় অবস্য ‘বিশ্ববাংলা’ থিম। ৫৫ বছরে সোনালি সঙ্ঘ অবশ্য সাবেকিয়ানায় বিশ্বাসী। ক্লাব সম্পাদক মহেশ সাউ বলেন, ‘‘আমাদের থিমই হল ‘‘সাবেকিয়ানায় ষোল আনা’। মেদিনীপুরের মণ্ডপ আর চন্দননগরের আলো দিয়ে সাজনো।’’