মাত্র আধ কিলোমিটার রাস্তা। পুরো রাস্তা জুড়ে বড় বড় গর্ত। কিন্তু প্রায় রোজকার বৃষ্টিতে জল জমে থাকার জন্য রাস্তা আর গর্ত আলাদা করে বোঝা যাচ্ছে না। ফলে সাইকেলই হোক বা গাড়ি, গর্তে চাকা পড়লে তা তুলতে প্রাণান্ত অবস্থা হচ্ছে। ঝাঁকুনির চোটে ছিটকে পড়ছেন আরোহীরা। পরিস্থিতি সামলাতে দিন কয়েক আগেই তাপ্পি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু গাড়ির চাপে, বিশেষত ভারী গাড়ি চলাচল করায় সেই পিচ উঠে আবার গর্তের হাঁ-মুখ বেরিয়ে পড়েছে।
ছবিটা ব্যারাকপুর স্টেশন এবং লালকুঠির মাঝে ঘোষপাড়া রোডের। গর্ত বাঁচিয়ে চলতে গিয়ে হচ্ছে তীব্র যানজট। দশ মিনিটের পথ যেতে চল্লিশ মিনিট লেগে যাচ্ছে। ভ্যাপসা গরমে যানজটে ঠায় দাঁড়িয়ে মেজাজ হারাচ্ছেন যাত্রী থেকে চালক। রোজই লেগে যাচ্ছে বচসা, হাতাহাতি।
গত তিন বছরে ব্যারাকপুর চিড়িয়ামোড় থেকে স্টেশন পর্যন্ত অংশে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে দোকান। তার সঙ্গে দিনভর রয়েছে টোটো, অটো, রিকশার ভিড়। হাঁটার জায়গা কার্যত নেই। স্টেশন থেকে লালকুঠির মুখে ব্যারাকপুর উড়ালপুল পর্যন্তও একই অবস্থা। জনসংখ্যা আর যানবাহন,