স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা জৈব পদ্ধতিতে মাছ চাষের প্রকল্পের ক্ষেত্রে ব্লক প্রশাসনের তরফে নানা রকম সুযোগ-সুবিধার প্রতিশ্রুতি পেলেন।
২০১৭ সালে জৈব পদ্ধতিতে মাছ চাষের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল তিনশো পরিবার। অধিকাংশই মহিলা। জৈব পদ্ধতিতে মাছ চাষ করে তাঁরা এই এক বছরে প্রায় দু’লক্ষ টাকা লাভ করেছেন বলে প্রশাসন সূত্রের খবর।
হিঙ্গলগঞ্জ ব্লক প্রশাসনের তরফে প্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছে ‘জলপরী।’ প্রশাসন সূত্রের খবর, আয়লার পরে সুন্দরবনের প্রত্যন্ত এলাকায় বড় অংশের জমি অনুর্বর হয়ে যায়। এক বছর আগে হিঙ্গলগঞ্জের গোবিন্দকাটি পঞ্চায়েতের কিছু মানুষ সেই সব জমিতে হিঙ্গলগঞ্জ ব্লক ও পঞ্চায়েত সমিতির উদ্যোগে ফসলের পরিবর্তে জৈব পদ্ধতিতে মাছ চাষের সিদ্ধান্ত নেন। প্রাথমিক ভাবে তিরিশটি স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারাই মাছচাষ শুরু করেন। এ বিষয়ে হিঙ্গলগঞ্জের যুগ্ম বিডিও সৌগত বিশ্বাস বলেন, ‘‘জৈব পদ্ধতিতে মাছ চাষ করে বহু পরিবার উপকৃত হয়েছে।’’