ছোটদের ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুই পরিবারের গোলমাল বেধেছিল। অভিযোগ, যা আখেরে রূপান্তরিত হয়েছে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে। গুলিতে জখম হয়েছেন ৭ জন। মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার খাসকুমড়োখালি গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে, আহতদের ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এর মধ্যে ৫ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসার পরে ছেড়ে দেন চিকিৎসকেরা। কিন্তু পেটে গুলি লাগায় মইদুল মোল্লা ও আজিবর মোল্লাকে চিকিৎসকেরা কলকাতার চিত্তরঞ্জন হাসপাতালে স্থানান্তরিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রের খবর, গত রবিবার পাড়ায় ফুটবল খেলার সময়ে বাচ্চাদের নিজেদের মধ্যে গণ্ডগোল বেধেছিল। অভিযোগ, এই গণ্ডগোলকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের তালদি গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য শরিফুল মোল্লা এবং এলাকারই তৃণমূল কর্মী আবুল হোসেন মোল্লার মধ্যে বচসা বাধে। এই দু’পক্ষের পরিবারের ছোট বাচ্চারাই ফুটবল খেলার মাঠে গোলমাল পাকিয়েছিল নিজেদের মধ্যে। এই ঘটনার জেরে শরিফুলের বাড়ির লোকজন গিয়ে আবুল হোসেনদের মারধর করে বলে অভিযোগ। কিন্তু শরিফুল এবং আবুল কেউই সে সময়ে ঘটনাস্থলে ছিলেন না। গোলমালের ঘটনার জেরে সোমবার গ্রাম্য সালিশি বসানোর কথা ছিল। কিন্তু সালিশি বসেনি। ফলে উত্তেজনাও কমেনি।
অভিযোগ, এ দিন আবুলের বাড়ির লোকজন গিয়ে শরিফুলের বাড়িতে চড়াও হয়। দু’পক্ষের মধ্যে গুলি চলে বলে অভিযোগ। দু’পক্ষের লোকই গুলিতে জখম হন। দু’তরফের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ আনিসুর রহমান ও আলতাফ মোল্লাকে গ্রেফতার করেছে। তৃণমূলের ক্যানিং ১ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি পরেশরাম দাস বলেন, “দুই পরিবারের গণ্ডগোলের জেরে এই ঘটনা। এর সঙ্গে দলের কোনও যোগ নেই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy