Advertisement
E-Paper

Asansol Municipal Corporation: বকেয়া কোটি টাকা! হোর্ডিং-পার্কিং এজেন্সির বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ আসানসোল পুরনিগমের

আসানসোল পুরনিগমের কমিশনার নিতিন সিংহানিয়ার দাবি, ওই এজেন্সিগুলির কাছ থেকে বকেয়া রয়েছে প্রায় ১ কোটি টাকা।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৫ ডিসেম্বর ২০২১ ০০:৫৩
আসানসোল পুরনিগম।

আসানসোল পুরনিগম। নিজস্ব চিত্র।

শহরের বিভিন্ন জায়গায় হোর্ডিং এবং পার্কিংয়ের জন্য ব্যবহার করলেও আসানসোল পুরনিগমকে সে জন্য টাকা দিচ্ছে না কোনও এজেন্সি। এমন অভিযোগ করে ওই এজেন্সির বিরুদ্ধে পুলিশের দ্বারস্থ হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সংশ্লিষ্ট পুরনিগম কর্তৃপক্ষ। পুরনিগমের কমিশনার নিতিন সিংহানিয়ার দাবি, ওই এজেন্সিগুলির কাছ থেকে বকেয়া রয়েছে প্রায় ১ কোটি টাকা। যদিও এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন হোর্ডিং এবং পার্কিং এজেন্সিগুলির মালিকেরা।

শনিবার পুরনিগমের কমিশনার নিতিন সিংহানিয়া জানিয়েছেন, প্রায় দে়ড় বছর ধরে ধরে ওই এজেন্সিগুলির টাকা বকেয়া রয়েছে। তাঁর দাবি,, ‘‘এই এজেন্সিদের বার বার বলা সত্ত্বেও তারা বকেয়া টাকা দেয়নি। সে জন্য এজেন্সিগুলির বিরুদ্ধে এফআইআর করা হবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে আসানসোল পুরনিগম। পাশাপাশি, এই এজেন্সিগুলিকে কালো তালিকাভুক্তও করা হবে।’’ কমিশনার আরও বলেন, ‘‘টাকা বকেয়া থাকায় প্রায় ৭০ শতাংশ হোর্ডিং আমরা সরিয়ে দিয়েছি। ওই জায়গার হোর্ডিংয়ের জন্য নতুন করে টেন্ডার ডাকা হবে।’’

প্রসঙ্গত, আসানসোল পুরনিগম এলাকায় প্রায় ১৫০টি হোর্ডিং এবং ৩২টি পার্কিং লট রয়েছে। পার্কিংয়ের জন্য যাঁরা আগেই জায়গা নিয়েছেন, তাঁরা বেনামে নামে ফের তা নিতে পারেন বলে আভাস পাওয়ায় পুরনিগম ক়ড়া পদক্ষেপ করবে বলেও জানিয়েছেন নিতিন।

পুরনিগমের দাবি সত্ত্বেও তা মানতে নারাজ এজেন্সি কর্তৃপক্ষ। সুখময় দাস নামে এক ব্যবসায়ীর দাবি, পুরনিগমের কাছে কোনও বকেয়া নেই। তিনি বলেন, ‘পুরনিগমকে পয়সা দিয়ে কাজ করা উচিত। কারণ সে পয়সা বিভিন্ন নাগরিক পরিষেবায় ব্যবহার হয়।’’ পুরনিগমকে সমস্ত পাওনা মিটিয়ে দিয়েছেন বলেও দাবি সুখময়ের।

Asansol Municipal Corporation
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy