সোহম দাস। নিজস্ব চিত্র।
মাধ্যমিকে ষষ্ঠ হয়েছিলেন। এ বার উচ্চ মাধ্যমিকে তৃতীয় স্থান অধিকার করলেন মানকুণ্ডুর সোহম দাস। উচ্চ মাধ্যমিকের ৫০০-র মধ্যে তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬। হুগলি কলেজিয়েট স্কুলের ছাত্র সোহমের ইচ্ছে ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার। তিনি জানালেন, বম্বে বা দিল্লি আইআইটি থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চান।
উচ্চ মাধ্যমিকের জন্য দিনে ১৪ ঘণ্টা পড়াশোনা করতেন সোহম। বাবা-মা, দু’জনেই শিক্ষক। তবে শুধু পড়াশোনা নয়, খেলাধুলোতেও সমান পারদর্শী তিনি।
এ বার উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম দশে রয়েছেন ২৭২ জন। যার মধ্যে হুগলি জেলার ছয় জন পরীক্ষার্থী রয়েছেন।
উচ্চ মাধ্যমিকে চতুর্থ হয়েছেন নীতীশ হালদার। বাবা নলিনী রঞ্জন হালদার গত হয়েছেন এগারো বছর আগে। তার পর সংসারের হাল ধরেন মা প্রভাতী হালদার। মুদিখানার দোকান চালান তিনি। হুগলির ব্রাঞ্চ স্কুলের ছাত্র নীতীশের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৫। আগামিদিনে পদার্থবিদ্যা নিয়ে পড়তে চায় নীতীশ।
উচ্চ মাধ্যমিকে চতুর্থ হয়েছেন আরামবাগ গার্লস হাই স্কুলের ছাত্রী তিতলি বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৫। চতুর্থ হয়েছেন হুগলির আরও এক ছাত্রী আনন্দরূপা মুখোপাধ্যায়। তিনি জাঙ্গীপাড়া রহিমপুর নবগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রী। উচ্চ মাধ্যমিকে পঞ্চম হয়েছেন মুসাইব নওয়াজ। হুগলির ফুরফুরার দক্ষিণডিহি হাই স্কুলের ছাত্রের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৪। এ ছাড়াও, ব্যান্ডেলের এলিট কোয়েড স্কুলের ছাত্র সৌম্যরঞ্জন জানা হয়েছেন দশম।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy