E-Paper

স্বর্ণকারকে খুনের মামলায় আদালতে বিডিও

গত ২৯ অক্টোবর নিউ টাউনের যাত্রাগাছি এলাকা থেকে স্বপনের দেহ উদ্ধার করা হয়েছিল। তাঁর পরিবারের তরফে থানায় খুন, অপহরণের অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ৩০ নভেম্বর ২০২৫ ১০:২৫
—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।

—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।

স্বর্ণ ব্যবসায়ী স্বপন কামিল্যাকে অপহরণ ও খুনের ঘটনার তদন্তে পুলিশের খাতায় তিনি ছিলেন ‘পলাতক’। সরকারি আইনজীবী এমনই দাবি করেছিলেন আদালতে। শর্তসাপেক্ষে আগাম জামিন পাওয়ার পরে জলপাইগুড়ির রাজগঞ্জের বিডিও প্রশান্ত বর্মণ শনিবার হাজিরা দিলেন বিধাননগর আদালতে।

গত ২৯ অক্টোবর নিউ টাউনের যাত্রাগাছি এলাকা থেকে স্বপনের দেহ উদ্ধার করা হয়েছিল। তাঁর পরিবারের তরফে থানায় খুন, অপহরণের অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। সেই অভিযোগে নাম ছিল বিডিও-র। সেই ঘটনার ঠিক এক মাসের মাথায় আগাম জামিন পাওয়া ওই বিডিও বিধাননগর আদালতে হাজির হলেন। আদালতের বাইরে সংবাদমাধ্যমের বিভিন্ন প্রশ্ন এড়িয়ে যান প্রশান্ত। তিনি বলেন, ‘‘বিচারাধীন বিষয়ে কোনও কথা বলব না। আমি সংবাদমাধ্যমকে শ্রদ্ধা করি। সংবাদমাধ্যম যেন বিচারকের ভূমিকা পালন না করে।’’ এক সাংবাদিকের উদ্দেশে তাঁকে বলতে শোনা যায়, বেশি টিআরপি বাড়ানোর চেষ্টা যেন না করা হয়। উত্তরবঙ্গ থেকে এ দিন সকালে সল্টলেকে হাজির হন প্রশান্ত। সম্প্রতি বারাসত জেলা দায়রা আদালতে তিনি আগাম জামিনের আবেদন করেছিলেন। শর্তসাপেক্ষে তাঁর আবেদন মঞ্জুর করে আদালত। সেই প্রক্রিয়া অনুসারে এ দিন বিধাননগর আদালতে যান প্রশান্ত।

এ দিকে, ওই ঘটনায় শুক্রবার ধৃত গোবিন্দ সরকারকে এ দিন বিধাননগর আদালতে তোলা হলে সাত দিন পুলিশি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন বিচারক। ধৃত বিবেকানন্দ সরকার ওরফে সোনাইকেও এ দিন পুলিশি হেফাজত শেষে ১৪ দিনের জন্য জেল হেফাজতে পাঠানো হয়। এ দিন আদালতের বাইরে বিডিও-র আইনজীবীরা জানান, তাঁর মক্কেলের আগাম জামিন মঞ্জুর হয়েছিল। এ দিন বিধাননগর আদালতে সশরীরে হাজির হয়ে তিনি সেই জামিন নেন।

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

Murder

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy