Advertisement
E-Paper

আলাদা রাখার ব্যবস্থা হোটেলেও

রবিবার পর্যন্ত ১২৮টি হোটেল এ ব্যাপারে সাড়া দিয়েছে বলে জানাচ্ছে ওই সংগঠন। যার বেশির ভাগ হোটেলই এ শহরের।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৩ মার্চ ২০২০ ০২:০৬
ছবি এএফপি।

ছবি এএফপি।

ভিন্ রাজ্য থেকে আসা যাত্রীদের সকলকে হাসপাতাল বা কোয়রান্টিনে রাখার মতো পর্যাপ্ত জায়গা নেই। তাই রাজ্য সরকারের তরফে ‘হোটেল অ্যান্ড রেস্তরাঁ অ্যাসোসিয়েশন অব ইস্টার্ন ইন্ডিয়া’-র (এইচআরএইআই) কাছে অনুরোধ করা হয়েছিল শহরের হোটেলগুলিতে তাঁদের রাখার ব্যবস্থা করা যায় কি না। সেই অনুরোধে সাড়া দিয়ে এগিয়ে এসেছে হোটেল মালিকদের ওই সংগঠন। সংগঠনের তরফে সদস্য হোটেলগুলির থেকে একাধিক বিষয় জানতে চাওয়া হয়েছে। যেমন, হোটেলটি কত তারা, হোটেলের কতগুলি ঘর স্বেচ্ছায় কোয়রান্টিন বা আইসোলেশনের জন্য ব্যবহার করা যাবে, দুপুর-রাতের খাওয়ার ব্যবস্থা কী, সে সবে কত খরচ-সহ একাধিক বিষয় জানতে চাওয়া হয়েছে।

রবিবার পর্যন্ত ১২৮টি হোটেল এ ব্যাপারে সাড়া দিয়েছে বলে জানাচ্ছে ওই সংগঠন। যার বেশির ভাগ হোটেলই এ শহরের। আজ, সোমবার আরও কয়েকটি হোটেলের থেকে সাড়া পাওয়া যাবে বলে আশাবাদী সংগঠনের কর্তারা।

প্রশাসন সূত্রের খবর, বর্তমানে রাজারহাটের কোয়রান্টিন সেন্টারে বিদেশ থেকে আসা কিছু যাত্রী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের রাখা হয়েছে। কিন্তু তার বাইরেও জায়গার প্রয়োজন হতে পারে। ফলে তখন ওই কোয়রান্টিন সেন্টার বা হাসপাতালে রাখার পর্যাপ্ত জায়গার অভাব তৈরি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই এই বিকল্প ব্যবস্থার সিদ্ধান্ত। আজ, সোমবার থেকে শহরে লকডাউন শুরু হচ্ছে। এর মধ্যেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে। সংগঠনের সেক্রেটারি সুদেশ পোদ্দার জানাচ্ছেন, হোটেলে আইসোলেশন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর সাহায্য করবে। ভিন্ রাজ্যের যাত্রীরা যাতে ১৪ দিন পর্যন্ত হোটেলে থাকেন, সে জন্য এই ব্যবস্থা। সে ক্ষেত্রে তাঁদের হোটেলকে থাকা-খাওয়ার খরচ দিতে হবে।

Coronavirus HRAEI West Bengal Government
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy