Advertisement
৩০ এপ্রিল ২০২৪
Fire

বাঁশদ্রোণীর কাঠের গুদামে আগুন, দমকলের ১০টি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে, হাজির মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস

কী ভাবে আগুন লাগল তা স্পষ্ট নয়। গুদামে প্রচার পরিমাণে দাহ্য পদার্থ মজুত ছিল। ফলে সহজেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে গোটা গুদামে। গুদামে অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখবে দমকল।

Screen Grab

বাঁশদ্রোণী বাজারের কাঠের গুদামে আগুন। — প্রতীকী ছবি।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ১১ এপ্রিল ২০২৩ ১১:৪৫
Share: Save:

দক্ষিণ কলকাতার বাঁশদ্রোণীতে একটি কাঠের গুদামে আগুন। ঘটনাস্থলে দমকলের ১০টি ইঞ্জিন আগুন নেভানোর কাজ করছে। সকাল ১১টা নাগাদ দমকল আগুন লাগার খবর পায়। চলছে আগুন নেভানোর কাজ। আগুন গুদাম থেকে আশপাশে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা। কী ভাবে আগুন লাগল তা এখনও পরিষ্কার নয়। আগুন লাগার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন মন্ত্রী তথা স্থানীয় বিধায়ক অরূপ বিশ্বাস।

বাঁশদ্রোণীর বটতলা বাজারে একটি কাঠের গুদামে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। সকাল ১০টা ৫৫ মিনিট নাগাদ আগুন লাগার খবর পেয়ে ছুটে আসে দমকল। ১০টি ইঞ্জিন এখন আগুন নেভানোর কাজ চালাচ্ছে। দমকলকে সহায়তা করছেন স্থানীয় মানুষ। কী ভাবে আগুন লাগল, তা এখনও পরিষ্কার নয়। গুদামে প্রচুর পরিমাণে দাহ্য পদার্থ মজুত ছিল। ফলে আগুন ছড়িয়ে পড়ে গোটা গুদামে। গুদামে অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখবে দমকল।

কাঠের গুদামের আশপাশেই রয়েছে একাধিক আবাসন। গুদামের আগুন যাতে আবাসনে ছড়িয়ে পড়তে না পারে, সে দিকে খেয়াল রাখা হচ্ছে। স্থানীয় সূত্রে যদিও দাবি, আগুন ইতিমধ্যেই আবাসনের দিকে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে। আগুনের তাপে আবাসনের কয়েকটি জানালার কাচও ভেঙে পড়েছে।

দমকল দেরিতে এসেছে, এই অভিযোগে স্থানীয়দের কয়েক জন বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় কাউন্সিলরের সামনে। পরে অরূপ এসে পরিস্থিতি শান্ত করেন। মন্ত্রী অরূপ বলেন, ‘‘কার কী অভিযোগ সেটা খতিয়ে দেখার সময় এটা নয়। আমি ধন্যবাদ জানাব স্থানীয় ছেলেদের। যাঁরা প্রাণের পরোয়া না করে আগুন নেভাতে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। আগে আগুন নেভাই, তার পর সব বিশ্লেষণ করা যাবে।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Fire
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE