Advertisement
২৪ এপ্রিল ২০২৪
Kolkata Police

Karcha: এক সহযাত্রার ইতিহাস

লর্ড ময়রার আমলের (১৮১৩-২৩) সরকারি ঘোষণা জানায়, কলকাতা পুলিশের বরকন্দাজরা ‘ম্যাচ লক’ গোত্রের আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করতেন।

কলকাতা শেষ আপডেট: ২৭ অগস্ট ২০২২ ০৬:১৯
Share: Save:

বনেদি বাড়ির দুর্গাপুজো, রামমোহন রায়ের বাড়িতে নেমন্তন্ন আর শীতের হরেক আমোদের মাঝে ফ্যানি পার্কস তাঁর ১৮২৩-এর কলকাতা ভ্রমণকথায় শহরের পুলিশের কথা লিখেছিলেন, পুলিশ বরকন্দাজের ছবিও দিয়েছিলেন। উল্লেখ ছিল পুলিশের ছোট আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারের কথাও। কলকাতা পুলিশের আগ্নেয়াস্ত্র-ব্যবহারে সাম্প্রতিক পালাবদল: দীর্ঘ কালের সঙ্গী ‘থ্রি নট থ্রি’ রাইফেলকে বিদায়, পরিবর্তে আধুনিক প্রযুক্তির ‘এক্সক্যালিবার’। ফুরোল ব্যবহৃত আগ্নেয়াস্ত্রের বিবর্তনের একটা পর্বও।

লর্ড ময়রার আমলের (১৮১৩-২৩) সরকারি ঘোষণা জানায়, কলকাতা পুলিশের বরকন্দাজরা ‘ম্যাচ লক’ গোত্রের আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করতেন। এ প্রযুক্তিতে বন্দুকের ট্রিগার টিপলে জ্বলন্ত সলতে লাগানো অংশটি সরে এসে আগুন দিত নলের গোড়ায় রাখা বারুদে। এর পর পুলিশের হাতে আসে ‘ফ্লিন্ট লক’ গোত্রের গাদাবন্দুক, ‘ব্রাউন বেস মাস্কেট’, পরে ‘এনফিল্ড ৫৩ প্যাটার্ন স্মুথ বোর মাস্কেট’। এখানে সলতে জ্বালানোর পরিবর্তে বারুদে অগ্নিসংযোগের কাজ করত বন্দুকের ঘোড়ায় লাগানো চকমকি পাথর থেকে বেরোনো স্ফুলিঙ্গ। গাদাবন্দুক-যুগ পেরিয়ে উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে পুলিশকর্মীরা হাতে পান ‘স্নাইডার ব্রিচ লোডার’ আর তার পর ‘মার্টিনি-হেনরি রাইফেল’। ব্রিটিশ শাসকেরা নানা কারণে সাধারণ পুলিশের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র না রাখার নীতি মেনে চলতেন। লন্ডন হোক কি কলকাতা, সাধারণ পুলিশকর্মীরা ‘রুল’ বা বেটন হাতে ডিউটি করতেন। ক্রমে পুলিশের বিশেষ বাহিনী আগ্নেয়াস্ত্রে সজ্জিত হল, এর পিছনে দু’টি ঘটনার কথা বলা হয়: উনিশ শতকের একেবারে শেষ থেকে কলকাতা-সংলগ্ন শিল্পাঞ্চলে শ্রম অসন্তোষ ও দাঙ্গা-অশান্তি, আর স্বাধীনতাকামী বিপ্লবী সংগঠনগুলির কলকাতার ব্রিটিশ প্রশাসকদের সঙ্গে সঙ্গে পুলিশকেও নিশানা করা। শুরু হয় আগ্নেয়াস্ত্রের আধুনিকীকরণ। সেই সময়ই পুলিশকে দেওয়া হয় ‘ওয়েবলি রয়্যাল আইরিশ কনস্টাবুলারি’-র রিভলভার।

শর্ট ম্যাগাজ়িন লি-এনফিল্ড রাইফেল ‘থ্রি নট থ্রি’ নামে পরিচিত হল কেন? কলকাতা পুলিশের হাতে এসেছিল এর দু’টি মডেল, ‘নং ১ মার্ক ৩’ আর ‘নং ৪ মার্ক ১’। এই রাইফেলের বোর ০.৩০৩ ইঞ্চি হওয়ায় মুখে মুখে তা খ্যাত হল ‘থ্রি নট থ্রি’ নামে। দুই বিশ্বযুদ্ধে তো বটেই, বাংলাদেশে মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত এই দু’টি মডেলের রাইফেল স্বাধীনতার আগে থেকেই কলকাতা পুলিশের সঙ্গী। ‘শর্ট ম্যাগাজ়িন লি এনফিল্ড’ রাইফেল অবসর নেওয়ায় তাই দাঁড়ি পড়ল এক দীর্ঘ সহযাত্রার ইতিহাসে। তবে তাকে দেখা যাবে ১১৩ আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় রোডের কলকাতা পুলিশ মিউজ়িয়মে, এই শহরের সমৃদ্ধ আরক্ষা-ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সংগ্রহালয়ে। ছবিতে ১৯৬৪-র দাঙ্গাপীড়িত কলকাতায় সশস্ত্র কলকাতা পুলিশ, ছবি: গেটি ইমেজেস

জীবনশিল্পী

হেমাঙ্গ বিশ্বাস শ্রেষ্ঠ জীবনশিল্পী বলতেন তাঁকে। ২২ অগস্ট চলে গেল দেবব্রত বিশ্বাসের (ছবিতে) জন্মদিন; তাঁর প্রিয় ‘জর্জকাকা’র নামাঙ্কিত স্মারক বক্তৃতা দেবেন অধীপ চৌধুরী; বেঙ্গালুরু-প্রবাসী বর্ষীয়ান মানুষটি কর্নাটক সরকারের প্রাক্তন সচিব, দেবব্রত বিশ্বাস তাঁর বাবার সহকর্মী ও বন্ধু। শিল্পীর শতবর্ষ-উত্তর মানুষের কাছে পৌঁছনো তাঁর গাওয়া কয়েকশো অপ্রকাশিত গানের অধিকাংশ অধীপবাবুর ব্যক্তিগত সংগ্রহলব্ধ। দেবব্রত-গীত গণনাট্য ও নবজীবনের গান শোনাবেন পরাগবরন পাল, অরুণ গঙ্গোপাধ্যায় শোনাবেন পূজা প্রেম ঋতুবৈচিত্র উপনিষদ-ছোঁয়া রবীন্দ্রগান: দুই শিল্পীই বাল্যে-কৈশোরে দেবব্রত বিশ্বাসের সঙ্গ ও শিক্ষালাভে ধন্য। আজ, ২৭ অগস্ট রামকৃষ্ণ মিশন ইনস্টিটিউট অব কালচার গোলপার্কের বিবেকানন্দ হল-এ অনুষ্ঠান বিকেল ৪টে থেকে, আয়োজনে ‘প্রসঙ্গ দেবব্রত বিশ্বাস’ ও ‘কম্পোজ়িশন’।

সিনেমাবন্ধু

ভোম্বল সর্দার ছবির পরিচালক নৃপেন গঙ্গোপাধ্যায় ছিলেন জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত, আশির দশকে বার্লিন চলচ্চিত্র উৎসবেও দেখানো হয়েছিল ছবিটি। আমৃত্যু বামপন্থী মানুষটি ছিলেন মৃণাল সেন ও সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের নিকটজন। গত শতকে চল্লিশের দশকের শেষে মৃণালবাবুদের প্যারাডাইস কাফে-র শিল্পসন্ধানী আড্ডায় সলিল চৌধুরী ঋত্বিক ঘটক তাপস সেন কলিম শরাফি প্রমুখের নিত্যসঙ্গী তিনি, “আমাদের সকল বন্ধুর বন্ধু,” তাঁর সম্পর্কে লিখেছেন মৃণাল সেন (তৃতীয় ভুবন)। “পথের পাঁচালী-র সেই প্রথম দর্শকদের এক জন, যাঁরা বুঝতে পেরেছিলেন নতুন যুগ দরজায় কড়া নাড়ছে,” জানালেন সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়। এ শহরের চলচ্চিত্র আন্দোলনের সুদীর্ঘ অংশীদার এই মানুষটির প্রয়াণ-পরবর্তী প্রথম জন্মদিন (জন্ম ১৫ অগস্ট, ১৯২৭) পালনে উদ্যোগী হয়েছিল জীবনস্মৃতি আর্কাইভ, হিন্দমোটর ফোকাস ও চৌরঙ্গী পত্রিকা; উত্তরপাড়ায় আর্কাইভের সভাকক্ষে হল প্রদর্শনী, স্মৃতিচারণ করলেন চলচ্চিত্রকার রাজা মিত্র-সহ বিশিষ্টজন।

কোন পথে

এভারেস্টেও ট্রাফিক জ্যাম! পুজোর কলকাতার মতো, এভারেস্ট ছুঁতে পর্বতারোহীদের দীর্ঘ সারি এখন বাস্তবচিত্র। তথ্য প্রযুক্তি বিপ্লব গত শতকের সরকারি নীতি ও সামরিক নিয়ন্ত্রণ থেকে পর্বতারোহণকে মুক্তি দিয়েছে ঠিকই, তেমনই কিছু মানুষের অমিত অর্থ ও সময়স্বল্পতার দাবি মেনে চটজলদি ‘সামিট’ করার প্রতিযোগিতার মুখে শৃঙ্গজয়ের শ্রম ও দার্শনিকতার অর্থ হারিয়ে যাচ্ছে বলেও মনে করছেন অনেকে। পর্বতারোহণ নিছক কয়েকজনের শখ বা ‘হবি’ হয়ে থাকবে, না কি নতুন সুযোগের সদ্ব্যবহার করেও ধরে রাখবে তার সাবেক মানবিক চরিত্র, সেই উত্তর খুঁজলেন বাংলার বিশিষ্ট পর্বতারোহীরা। মহাজাতি সদনের অ্যানেক্স ভবনে ‘ড্রিম ওয়ান্ডারলাস্ট’ ও ‘কলকাতা প্রকৃতি পরিব্রাজক সমিতি’ গত ২০ অগস্ট বিকেলে আয়োজন করেছিল সভা: ‘কোন পথে বাংলার পর্বতারোহণ’। ভাবার বিষয়।

ছন্দোবন্ধনে

পণ্ডিত শুভঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় বিশ্বাস করতেন ছন্দের ভাষায়। একক পরিবেশনায়, ব্যতিক্রমী সঙ্গতে আলোকিত করেছিলেন তবলা বাদনের শিল্পিত পরিসরটি; পণ্ডিত রবিশঙ্কর, পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাসিয়া, পণ্ডিত শিবকুমার শর্মা, পণ্ডিত বিরজু মহারাজ, উস্তাদ আমজাদ আলি খান, পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তী, উস্তাদ রাশিদ খানের মতো শিল্পীদের সঙ্গে সঙ্গত করেছেন। গত বছর ২৫ অগস্ট প্রয়াত এই শিল্পীর স্মরণে ২ সেপ্টেম্বর বিকেল সাড়ে ৫টায় বিড়লা অ্যাকাডেমিতে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের অনুষ্ঠান, সূচনায় শিল্পীর সহধর্মিণী নিবেদিতা বন্দ্যোপাধ্যায়; পরে কণ্ঠসঙ্গীত, তবলা লহরা, বেহালা বাদন: কোয়েল ভট্টাচার্য গৌরীপ্রসাদ নন্দ অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় নন্দকিশোর দাস ও সহশিল্পীদের নিবেদনে।

সংস্কৃতি-যাত্রা

১৯৯২-এ প্রতিষ্ঠা সুতানুটি পরিষদের, উদ্দেশ্য: শহর কলকাতার ঐতিহ্য ও সাংস্কৃতিক মূল্যবোধের সংরক্ষণ ও প্রচার। তিন দশক ধরে এই লক্ষ্যে নানা অনুষ্ঠান করে আসছে তারা, ‘সুতানুটি উৎসব’ তারই অঙ্গ। কোভিডকালে গত দু’বছর হয়নি, এ বছর শোভাবাজার রাজবাড়ির নাটমন্দিরে ২৪-২৮ অগস্ট নানা আয়োজন: সুতানুটি সম্মান, সুতানুটি উৎকর্ষ বৃত্তি অর্পণ, ভাষণ, স্মরণিকা প্রকাশ, বিতর্কসভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আজ সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় আগমনী, পুরনো বাংলা ও রাগপ্রধান গানে চন্দ্রাবলী রুদ্র দত্ত অলক রায়চৌধুরী ও সংযুক্তা দাশ, আগামী কাল স্বাধীনতার ৭৫ পূর্তির উদ্‌যাপন পরিষদ সদস্যদের সনিষ্ঠ নিবেদনে।

চিত্রিত জীবন

চিঠিপত্রের দিন গিয়েছে, পোস্টকার্ড এখন প্রত্নবস্তুপ্রায়। অথচ তাকে ঘিরেই কত স্মৃতি, ইতিহাস বাঙালির। শিল্পও। উৎসব-অনুষ্ঠান উপলক্ষে ছাত্রছাত্রীদের চিঠি লিখতেন নন্দলাল বসু, সঙ্গে থাকত ছবি: নিসর্গদৃশ্য ফুল লতাপাতা পশুপাখি নারীপুরুষের কর্মমুখর বা উদাসীন আলগোছ জীবন। সেই সব চিত্রিত পোস্টকার্ড, পত্র-কার্ড, ছাপাই ছবি— শিল্পসুষমায় ভাস্বর, এ কালের কাছে ঐতিহাসিকও বটে। রামকৃষ্ণ মিশন ইনস্টিটিউট অব কালচার গোলপার্কের মিউজ়িয়ম ও আর্ট গ্যালারির সংগ্রহে আছে নন্দলাল বসুর এমনই ২১টি কার্ড-চিত্র— বিভিন্ন সময়ে ইন্দুসুধা ঘোষ, গীতা রায়, রমেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীকে পাঠিয়েছিলেন নন্দলাল বসু। কার্ড-চিত্রগুলির ছবি ও জরুরি তথ্যের সমাহারে, মিউজ়িয়ম ও আর্ট গ্যালারি কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে, শঙ্খ বসুর নির্মাণে সম্প্রতি প্রকাশিত হল একটি বর্ণনামূলক ক্যাটালগ: নন্দলাল বসুর কার্ড-চিত্র। সঙ্গে ছবিতে তেমনই একটি: স্নেহচ্ছায়া (১৯৩০)।

স্মরণসন্ধ্যায়

রবীন্দ্রনাথের নাটককে বোধ দিয়ে সম্পূর্ণ আত্মসাৎ করতে না পারলে বোধহয় বাংলা নাটকের মান উন্নত হবে না— শম্ভু মিত্রের (ছবিতে) এই মন্তব্য রবীন্দ্রনাট্যের ক্ষেত্রে যেমন, বাঙালির সার্বিক থিয়েটার-চর্যার ক্ষেত্রেও তেমনই তুলে ধরে ‘বোধ’-এর চর্চার গুরুত্ব, জীবনভর যা করে গিয়েছেন মানুষটি। ২২ অগস্ট ছিল শম্ভু মিত্রের জন্মদিন, আইসিসিআর প্রেক্ষাগৃহে তাঁর নামাঙ্কিত ‘বঙ্গনাট্য সম্মান’ অর্পণ অনুষ্ঠান হয়ে গেল ২৩ সন্ধেয়। জীবনকৃতি সম্মাননায় ভূষিত হলেন বিভাস চক্রবর্তী মুরারি রায়চৌধুরী চপল ভাদুড়ী প্রবীর গুহ, বিশেষ সম্মাননা ভানু বিশ্বাস ও মহম্মদ আলীকে। সম্মানিত হল সায়ক, নটসেনা ও দমদম শব্দমুগ্ধ নাট্যদলও। ‘বাংলা নাটকের একাল ও সেকাল’ এষণায় শুভাশিস ও ঈশিতা মুখোপাধ্যায়, নাটকের গান শোনালেন শিঞ্জিনী চক্রবর্তী: শম্ভু মিত্রের স্মরণে সমগ্র সন্ধ্যার কিউরেশনও তাঁরই— সহ-উদ্যোগ ‘সোল অব টিউনস’ ও ‘ড্যাফোডিল ইনকর্পোরেট’-এর।

সারস্বত

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক, বিভাগীয় প্রধানও ছিলেন মঞ্জুলা বসু। ব্যাঙ্ক রাষ্ট্রায়ত্তকরণের আগে ভারতীয় ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থা ছিল তাঁর গবেষণার বিষয়। ‘বঙ্গীয় অর্থনীতি পরিষদ’-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও প্রাক্তন সভাপতি— ১৯৫৮ সালে বিবাহ রবীন্দ্রানুরাগী অধ্যাপক সোমেন্দ্রনাথ বসুর সঙ্গে— ‘টেগোর রিসার্চ ইনস্টিটিউট’-এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, প্রাক্তন সম্পাদক ও ডিরেক্টরও তিনি। লিখেছেন ল্যান্ড রিফর্মস ইন ইস্টার্ন ইন্ডিয়া, সমাজ অর্থনীতি ও রবীন্দ্রনাথ, সৌম্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর: কর্মে ও মননে ইত্যাদি গ্রন্থ, টেগোর রিসার্চ ইনস্টিটিউট-এর ইতিহাস। অর্থনীতি আর রবীন্দ্রনাথ বিষয়ে নানা সময়ে বলেছেন দেশে-বিদেশে; লকডাউনের সময় রবীন্দ্রনাথের ন্যাশনালিজ়ম গ্রন্থের পূর্ণাঙ্গ বাংলা অনুবাদ করেছেন, নব্বই বছর বয়সেও আন্তর্জালে ক্লাস নিয়েছেন ইনস্টিটিউটে। প্রয়াত হলেন গত ১৮ অগস্ট।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE