Advertisement
০১ মে ২০২৪
Sunil Gangopadhyay

সেই সব মাস্টারমশাই

কম বয়সে তাঁর প্রচুর টিউশনি-ছাত্রীর মধ্যে এক কিশোরী ছিল দেশ পত্রিকার পাঠক, বিশেষত কবিতার। মেয়েটিকে মনে মনে বহু চিঠি লিখতেন, তেমনই এক চিঠিকে কবিতায় গড়ে পাঠিয়েছিলেন দেশ-এ।

শেষ আপডেট: ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০৭:৩০
Share: Save:

ছাত্রের বাবার বাগবাজারে তেলেভাজার দোকান, তাই গৃহশিক্ষকের টিফিন ফুলুরি-মুড়ি, কাঁচালঙ্কা। শ্যামবাজার মোড়ের বিখ্যাত রেস্তরাঁর মালিক-বাড়ির ছেলেকে পড়াতে গিয়ে কদাপি জোটেনি বিখ্যাত কষা মাংস, কারণ বাড়িতে যে তাঁরা ঘোর নিরামিষাশী! বাঙালির টিউশনি-ইতিকথায় অঙ্গাঙ্গি খাবারের প্রসঙ্গ। উদরান্ন জোটাতে টিউশনি করেছেন জীবনানন্দ দাশ থেকে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, আরও কতশত জন... স্বপ্নময় চক্রবর্তীর স্মৃতিকথাও সেই সুদীর্ঘ ধারাতেই ঢেউ এক। প্রথম প্রেম আর প্রথম টিউশনি, কার না মনে থাকে!

শিক্ষক দিবস আসছে: প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থায় যারা পড়ান, শিক্ষক দিবসে সব আলো যেন তাঁদেরই। গৃহশিক্ষকেরা ‘কাব্যে উপেক্ষিত’, আবার আইনের দিক থেকেও তো ‘নিষিদ্ধ’! তবু কলকাতা এক জাদুশহর— তার হাজার স্মৃতিফলকের মধ্যে গৃহশিক্ষক ও ছাত্রের সম্পর্কের সম্ভবত একমাত্র উল্লেখ বেথুন রো-র এক বাড়ির দেওয়ালে। সিমলেপাড়ার কৃষ্ণচন্দ্র নানের এমএ পাঠরত পুত্র কার্তিকচন্দ্রের গৃহশিক্ষক হয়ে সে বাড়িতে এসেছিলেন ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায়। দেওয়ালে স্মৃতিফলকে এই বাড়িতে থাকাকালীন তাঁর ‘জাতি ধর্ম্ম নির্বিশেষে সকলের সঙ্গে নানারূপ ধর্ম্মালোচনাদি’ ও ‘স্বদেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ’ করার কথা খোদিত আজও। পাথুরিয়াঘাটার প্রসন্নকুমার ঠাকুরের পুত্র জ্ঞানেন্দ্রমোহন ঠাকুরের গৃহশিক্ষক ছিলেন রেভারেন্ড কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়, শিক্ষকের প্রভাবে পরবর্তী কালে ছাত্রের খ্রিস্টধর্ম গ্রহণে উনিশ শতকের কলকাতার সমাজ কেঁপে গিয়েছিল। সেকেলে কলকাতায় অনেক সচ্ছল বাড়িতে যখন মেয়েরা পড়াশোনা শুরু করেছেন, তখন অন্দরমহলে বাইরের পুরুষ শিক্ষকের ঢোকা বারণ বলে মাইনে-করা বৈষ্ণবী এসে মেয়েদের পড়াতেন শিশুবোধক, চাণক্যশ্লোক, রামায়ণ-মহাভারত; কলাপাতায় চিঠি মকশো করাতেন।

কম বয়সে তাঁর প্রচুর টিউশনি-ছাত্রীর মধ্যে এক কিশোরী ছিল দেশ পত্রিকার পাঠক, বিশেষত কবিতার। মেয়েটিকে মনে মনে বহু চিঠি লিখতেন, তেমনই এক চিঠিকে কবিতায় গড়ে পাঠিয়েছিলেন দেশ-এ। ছাপাও হল, ‘একটি চিঠি’। বাড়ি গিয়ে পড়াচ্ছেন, পাশের ঘরে কথা চলছে, দেশ-এ কোন এক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের কবিতা বেরিয়েছে, বেশ ভাল। লজ্জায় আসল তথ্য মুখ ফুটে বলেননি সে দিনও। সুনীলেরই সেই সময় উপন্যাসে আছে উনিশ শতকের কলকাতায় সংস্কৃত ইংরেজির পাশে গান আর কুস্তির গৃহশিক্ষকের কথাও। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ফরিদপুরের ভিটে ছেড়ে প্রথমে কলকাতা, পরে বোম্বের ঘিঞ্জি পাড়ায় ঠাঁই... শোনা যায়, আর্থিক সঙ্গতি ভাল ছিল না বলে বারো বছর বয়সেই গানের টিউশনি ধরেছিলেন গীতা দত্ত। শতাব্দী পেরিয়েছে, বদলেছে শহর, ‘মাস্টারি’ আর ‘টিউশনি’র দিন বদলেছে কি? ছবিতে ২০২২-এর শহরে এক পাঠ-চিত্র, ছবি: শুভেন্দু চাকী

উদ্‌যাপন

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের (ছবিতে)জন্মদিন উদ্‌যাপন, ৭ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় শিশির মঞ্চে। পাইকপাড়া সৃজনী-র আয়োজন, সুনীল-স্মরণে স্বাতী গঙ্গোপাধ্যায় দেবশঙ্কর হালদার, সৌমিত্র-কন্যা পৌলোমী চট্টোপাধ্যায়। মঞ্চস্থ হবে সুনীল-রচিত শেষ নাটক এক আশ্রমে রক্তপাত। প্রদীপ দাশগুপ্ত নির্দেশিত এ নাটকে মুখ্য ভূমিকায় শান্তনু গঙ্গোপাধ্যায়, মঞ্চ-পরিকল্পনায় যোগেন চৌধুরী। শূদ্রের উপর ব্রাহ্মণ্যতন্ত্রের অত্যাচার নাটকটির বিষয়, শেষে শূদ্র জাগরণেই এ নাটকের সমাপ্তি। অন্য দিকে যখন ইউক্রেনে যুদ্ধ চলছে, তখন ‘স্পন্দন’ নাট্যগোষ্ঠী মঞ্চস্থ করছে অধুনা ইউক্রেনের তাগানরোগ-এ জন্মানো আন্তন চেখভের গল্প অবলম্বনে নাটক মুখোশ। রাষ্ট্র, সমাজের চাপে নাগরিক সমাজের চেনা মুখ অচেনা হয়ে যাচ্ছে, সত্যি হয়ে দাঁড়াচ্ছে মুখোশ: সমুদ্র গুহ নির্দেশিত নাটকে সে প্রশ্ন, ৬ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় অ্যাকাডেমি মঞ্চে।

স্মরণে তিনি

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের প্রাক্তনীরা প্রতি বছর তাঁদের প্রিয় শিক্ষক অরূপ মল্লিকের স্মরণে একটি বক্তৃতার আয়োজন করেন। ছাত্রছাত্রীদের উপর এই আপাতগম্ভীর মানুষটির প্রভাব ছিল বিস্ময়কর, তাঁর ব্যারিটোন কণ্ঠে অর্থনীতির দুরূহ তত্ত্বের ব্যাখ্যা শোনার অভিজ্ঞতাও ছিল অন্য রকম। স্মরণীয় তাঁর মেধাও। একটা সময় ছিল যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবন স্রেফ পরীক্ষা আর মূল্যায়নের ফাঁদে পড়েনি, অধ্যাপকদের কেউ কেউ ফি সপ্তাহে বাসে চেপে যাদবপুর থেকে মানিকতলা চলে যেতেন, একত্রে মার্ক্স বা হেগেল পাঠ করবেন বলে। অরূপবাবুর সঙ্গে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ও ছিলেন এমনই এক ‘হেগেল ক্লাব’-এর ‘সহপাঠী’। কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ই এ বছর ‘অরূপ মল্লিক স্মারক বক্তৃতা’র বক্তা, বলবেন ‘ইন্ডিয়ান ডেমোক্রেসি অ্যান্ড দ্য কোয়েশ্চেন অব ফ্যাসিজ়ম’ নিয়ে। রামকৃষ্ণ মিশন ইনস্টিটিউট অব কালচার গোলপার্কের শিবানন্দ হল-এ, ৫ সেপ্টেম্বর বিকেল সাড়ে ৫টায়।

চিরন্তন

রবীন্দ্র-প্রয়াণের কয়েক বছর পর ইন্দিরা দেবী চৌধুরানী নাচে-গানে গেঁথেছিলেন ভানুসিংহের পদাবলী-কে, শৈলজারঞ্জন মজুমদারের পরিচালনায় শান্তিনিকেতনে মঞ্চস্থ হয় তা, তার পর কলকাতায়, ক্রমে দিল্লি পঞ্জাব রাজস্থান কাশ্মীরে, রথীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উদ্যোগে ১৯৬১-র দেহরাদূনেও। বিশ শতকের ষাট সত্তর আশির দশকে এ শহরের মঞ্চে ভানুসিংহের পদাবলী নিবেদন করেছিল যে ক’টি প্রতিষ্ঠান, প্রসাদ সেন প্রতিষ্ঠিত ‘সোহিনী’ তার অন্যতম। শান্তিনিকেতনে ছাত্রজীবনে ভানুসিংহের পদাবলী-র প্রথম মঞ্চায়নের সাক্ষী তিনি, তার গড়ে ওঠার ইতিহাসের সঙ্গেও অঙ্গাঙ্গি। মানুষটি নেই আর, সোহিনী-র নিবেদনে ভানুসিংহের পদাবলী রয়ে গিয়েছে। আজ, ৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৬টায় আইসিসিআর প্রেক্ষাগৃহে আবার তা দেখবে শহর কলকাতা, আশি-পেরোনো বিশিষ্ট রবীন্দ্রনৃত্যশিল্পী পূর্ণিমা ঘোষ সেখানে রাধার ভূমিকায়।

ফিরে দেখা

রাজা রামমোহন রায়ের উদ্যোগে শুরু হয়েছিল ব্রাহ্ম সমাজের পথ চলা, বাংলা ৬ ভাদ্র তারিখে, ইংরেজি সালটা ১৮২৮। ১৯৪ বছর পর ব্রাহ্ম আন্দোলনের ইতিহাসের আকর সাধারণ ব্রাহ্ম সমাজ মন্দিরে যখন গীত হল ‘কে বসিলে আজি হৃদয়াসনে’, যেন ফিরে এল সেই ইতিহাস। অনুষ্ঠিত হল, ব্রাহ্ম সমাজ প্রতিষ্ঠার স্মরণ উৎসব, ৫ ভাদ্র তথা ২২ অগস্ট উপাসনা দিয়ে শুরু। ‘অরণি’ সঙ্গীত শিক্ষায়তনের নিবেদন ‘পরিপূর্ণমানন্দং’— দেবেন্দ্রনাথ রবীন্দ্রনাথ হেমেন্দ্রনাথ দ্বিজেন্দ্রনাথ সত্যেন্দ্রনাথ বলেন্দ্রনাথ সরলা প্রতিভা ইন্দিরা সৌদামিনী দেবী প্রমুখ রচিত ব্রহ্মসঙ্গীতে সাজানো গীতি-আলেখ্য। অরীন্দ্রজিৎ সাহার ভাষ্যে, সুকান্ত চক্রবর্তী ও অভিজিৎ মজুমদারের গানে ইতিহাসকে ফিরে দেখা।

অনালোকিত

উনিশ শতকের বাংলা বহুচর্চিত, আবার তার অনেকটা অনালোকিতও। সেই দিকগুলি— যেমন ঔপনিবেশিক আমলে পরিবেশ সম্পর্কে নবলব্ধ বোধ, কলকাতার বাজার, লাহাবাড়ির অর্থনৈতিক উদ্যোগ, শহরের বর্জ্য-স্তূপীকৃত প্রান্ত-অঞ্চলের জীবনযুদ্ধ, প্রান্তবাসীদের দেবদেবী, কলকাতা বন্দরের বিকল্প মাতলার অঙ্কুরে বিনাশ ইত্যাদি নিয়ে এক গুচ্ছ গবেষণামূলক নিবন্ধ সম্পাদনা করেছেন প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞানের ইমেরিটাস অধ্যাপক প্রশান্ত রায়, সিচুয়েশনস অ্যান্ড কনটেক্সটস: ন্যারেটিভস অন নাইন্টিনথ সেঞ্চুরি বেঙ্গল (প্রকাশক: হাইফেন) গ্রন্থে। ৩১ অগস্ট যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে প্রকাশিত হল বইটি, ছিলেন অধ্যাপক অমিয় কুমার বাগচী ও সুরঞ্জন দাস, সন্ধি মুখোপাধ্যায় প্রমুখ।

অঞ্জলি

অন্নদাতা ও পৃষ্ঠপোষক মাইহারের মহারাজ ব্রিজনাথ সিংহের দরবার ছেড়ে যাবেন না বলে ফিরিয়ে দিতেন অন্য রাজদরবারের আমন্ত্রণ। ১৯৭২-এর ৬ সেপ্টেম্বর মাইহারেই প্রয়াণ কিংবদন্তি বাবা আলাউদ্দিন খানের (ছবিতে বাঁ দিকে)। স্মৃতিরক্ষায় ব্রতী ‘বাবা আলাউদ্দিন স্মারক সমিতি’-র নিবেদন: তাঁর প্রয়াণদিবসের পঞ্চাশ পূর্তিতে ৬ ও ৭ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় রবীন্দ্র সদনে ‘সঙ্গীত সমারোহ’, রাজ্য সরকারের তথ্য সংস্কৃতি বিভাগের সহায়তায়। থাকবেন সিরাজ় আলি খান পার্থ বসু সাবির খান অনল চট্টোপাধ্যায় সুরঞ্জনা বসু পরিমল চক্রবর্তী দিশারী চক্রবর্তী প্রমুখ। অন্য দিকে, এ বছরই শতবর্ষ পূর্ণ হয়েছে পণ্ডিত ভীমসেন জোশীর (নীচে ডান দিকে), তাঁর স্মরণে সঙ্গীতার্ঘ্য রামকৃষ্ণ মিশন ইনস্টিটিউট অব কালচার গোলপার্ক-এর বিবেকানন্দ হল-এ, আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৫টায়— পার্থ বসুর সেতারবাদনে, নাগরাজরাও হভলদার, ওঙ্কারনাথ হভলদার ও সহশিল্পীদের কণ্ঠসঙ্গীত পরিবেশনায়।

অন্য রকম

ছেলে হলে অমুক রঙের পোশাক, তমুকে মানা। একটু বড় হলেই, ‘মেয়েদের মতো কাঁদছিস কেন?’ আর যৌবনে ছবির সংলাপ মাথায় পুরে দেয় ‘মর্দ কো দর্দ নহি হোতা!’ পৌরুষকে পূর্বনির্ধারিত ছাঁচে ফেলে সমাজ দাবি করে এমন আচরণ, যেখানে কঠোর কর্কশতাই পৌরুষের একমাত্র প্রকাশ। এই বিষাক্ত পৌরুষ যে কুপ্রভাব ফেলে সমাজমননে, তা-ই ফুটে উঠেছে সুমন্ত্র মুখোপাধ্যায়ের পরিকল্পনায় গ্যোয়টে ইনস্টিটিউট-ম্যাক্সমুলার ভবনের প্রদর্শনী ‘ম্যাস-কিউ-লাইন’-এ। পুজোর প্যান্ডেলের আঙ্গিকে সাজানো বাহারি পোস্টার ও ইনস্টলেশনে সেজেছে অন্য রকম এই প্রদর্শনী, বাঁদরের মোটিফ (ছবিতে) উঠে এসেছে রূপকার্থে। পুরুষতন্ত্রের চিৎকৃত নানা রূপ পেরিয়ে ঢুকতে হয় মূল জায়গাটিতে, সেখানে পিতৃতন্ত্রের ভয়াল মূর্তির অধিষ্ঠান। জেন্ডার স্টাডিজ়-এর অন্তর্গত একটি প্রকল্পের অংশ এই প্রদর্শনী চলবে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, ১১টা থেকে সন্ধে সাড়ে ৬টা।

আছে সে

“ফেলিনি দেখ বেশি বেশি। ভালবাস। ভালবাসতে শেখ।” সিনেমা-আসক্ত রাজশ্রী মুখোপাধ্যায় মানুষকে বড় ভালবাসতেন। গত নভেম্বরে অকালমৃত্যুর আগে শেষ উত্তর-সম্পাদকীয় লিখেছিলেন স্ট্যান স্বামীকে নিয়ে আনন্দবাজার পত্রিকা-তে; মানবাধিকারের রাজনীতি, গান, কবিতা, চিত্রকলা, শিক্ষকতায়ও স্বচ্ছন্দ বিচরণ ছিল; প্রাচীন মন্দিরের স্থাপত্য ও ভাস্কর্য নিয়ে কাজ ছিল নেশা, ভারতীয় শিল্প-ইতিহাস তাঁর স্বক্ষেত্র। ছিলেন ‘টেগোর ন্যাশনাল ফেলো’। “চমৎকার রবীন্দ্রনাথের গান গাইত রাজশ্রী; রীতিমতো চর্চিত কণ্ঠ তার,” লিখেছেন ইতিহাসবিদ রণবীর চক্রবর্তী। বিশিষ্টজনের লেখা রাজশ্রীকে নিয়ে... তাঁর স্বামী সুপ্রিয় সেন আর সুমিতা সামন্তর সম্পাদনায় প্রকাশ পাচ্ছে বই তুলনাহীনা রে, ৪ সেপ্টেম্বর রবিবার বিকেল সাড়ে ৫টায় রোটারি সদনে। ৫ সেপ্টেম্বর তাঁর জন্মদিন, সেটিই উপলক্ষ।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE