Advertisement
E-Paper

পাচার কাণ্ডে বহু প্রশ্নেরই উত্তর নেই

পরিতোষবাবু অভিযোগ করেন, “এর আগে আমার ছেলে বহু জায়গায় কাজ করেছে৷ এবং সুনামের সঙ্গেই কাজ করেছে৷ আমার নিশ্চিত, ওকে কেউ ফাঁসিয়ে দিয়েছে৷”

পার্থ চক্রবর্তী

শেষ আপডেট: ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ০২:১৩
আদালতের পথে ধৃতরা।

আদালতের পথে ধৃতরা।

পাচার হওয়া সোনা উদ্ধার করে নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে নেওয়ার অভিযোগে গত ১৪ সেপ্টেম্বর গভীর রাতে গ্রেফতার করা হয় জয়গাঁর এসডিপিও অনিরুদ্ধ ঠাকুর, বারবিশা থানার ওসি কমলেন্দ্র নারায়ণ, হাসিমারা ফাঁড়ির সাব ইন্সপেক্টর সত্যেন্দ্রনাথ রায়, সেনা বাহিনীর গোয়েন্দা বিভাগের লেফটেন্যান্ট কর্নেল পবন ব্রহ্ম ও কনস্টেবল দশরথ সিংহকে৷ ধৃতদের ফের একবার পুলিশ হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিল আদালত৷

কিন্তু পাচারকারীরা কেউ ধরা না পড়ায় আরও অনেক প্রশ্নের উত্তরই এখনও গোয়েন্দাদের ধোঁয়াশার মধ্যে রেখেছে৷ এদিন আদালতে হাজির ছিলেন এসডিপিও অনিরুদ্ধবাবুর বাবা খাদ্য দফতরের অবসরপ্রাপ্ত জয়েন্ট ডিরেক্টর পরিতোষ ঠাকুর৷ আদালত চত্বরে ছিলেন ওসি কমলেন্দ্রবাবুর দাদা কুমার বীরেন্দ্র নারায়ণ৷ পরিতোষবাবু অভিযোগ করেন, “এর আগে আমার ছেলে বহু জায়গায় কাজ করেছে৷ এবং সুনামের সঙ্গেই কাজ করেছে৷ আমার নিশ্চিত, ওকে কেউ ফাঁসিয়ে দিয়েছে৷” অনিরুদ্ধবাবু গ্রেফতারের পর বারাসাতের একটি নার্সিংহোমে একটি পুত্র সন্তানের জন্ম দেন তাঁর স্ত্রী৷ পরিতোষবাবু বলেন, “বৌমা অসুস্থ৷ সেজন্যই সময়ের আগে সিজার করতে বাধ্য হন চিকিৎসকরা৷” কুমার বীরেন্দ্র নারায়ণও এদিন অভিযোগ করেন, “আমার ভাই অত্যন্ত সৎ ও ভাল মানুষ৷ আমি নিশ্চিত, ওকে ষড়যন্ত্র করে কেউ ফাঁসিয়েছে৷” কিন্তু কে তার ভাইকে ফাঁসালো তার অবশ্য সুস্পষ্ট কোন উত্তর দেননি বীরেন্দ্রবাবু৷

Smuggling Gold Police Question
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy