Advertisement
১১ মে ২০২৪
Firhad Hakim

Firhad Hakim: পরিবহণ দফতরে এখনই স্থায়ী কর্মী নিয়োগ নয়, জানালেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম

কোনও স্থায়ী কর্মী এখনই নিয়োগ করবে না পরিবহণ দফতর বৃহস্পতিবার বিধানসভার প্রশ্নোত্তর পর্বে একথা জানিয়েছেন পরিবহণ মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম।

ফিরহাদ হাকিম।

ফিরহাদ হাকিম।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৬ জুন ২০২২ ১৩:৪৮
Share: Save:

কোনও স্থায়ী কর্মী এখনই নিয়োগ করবে না রাজ্য পরিবহণ দফতর। বৃহস্পতিবার বিধানসভার প্রশ্নোত্তর পর্বে এ কথা জানিয়েছেন পরিবহণ মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। কুমারগ্রামের বিজেপি বিধায়ক মনোজ ওঁরাও প্রশ্ন করেন, বর্তমানে সরকারি বাসের সংখ্যা কত? কত জন সরকারি কর্মী এই পরিবহন ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত? সুষ্ঠুভাবে সরকারি বাস চালাতে আরও কত জন কর্মী প্রয়োজন ? এবং কবে নাগাদ ওই সকল কর্মী নিয়োগ করা হবে বলে আশা করা যায়? বিজেপি বিধায়কের এমন প্রশ্নের উত্তরে পরিবহণ মন্ত্রী বলেন, "কোনও স্থায়ী কর্মচারী এখনই নিয়োগ করা হবে না পরিবহণ দফতরে। যে সংখ্যক কর্মচারী রয়েছে, সেই কর্মচারী নিয়েই কাজ করবে পরিবহণ দফতর।" কারণ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, "বাম জমানায় অতিরিক্ত কর্মচারী ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছিল পরিবহন দফতরে। তাই এখনই পরিবহন দফতরে কর্মী নিয়োগ করা যাবে না।" বর্তমানে পরিবহণ দফতরে ১৪ হাজার ১৬৭ জন কর্মী রয়েছে।

বিজেপি বিধায়কের অন্যান্য প্রশ্নের উত্তরে ফিরহাদ বলেছেন, "পেট্রল ও ডিজেলের দাম বৃদ্ধির জন্য বহু বেসরকারি বাস রাস্তায় নামছে না। সে কথা মাথায় রেখেই জনগণের সুবিধার্থে ৯০ শতাংশ, কখনও কখনও ৯৫ শতাংশ গাড়ি রাস্তায় নামানো হয়।" বিকল্প হিসেবে রাজ্য সরকার বিদ্যুৎচালিত বাস চালাতে চাইছে। সরকারের যা চাহিদা, সেই অনুযায়ী বাসের ভাড়া দিতে পারছে না সংস্থা। ১২০০ বাসের বরাত দেওয়া হয়েছে। হাতে এসেছে ১০০টি বাস। যার মধ্যে কলকাতায় চলছে ৯৫টি বাস। পাঁচটি চলছে হলদিয়ায়। আরও ৩৫টি বাস আসবে অক্টোবর মাসে।" রাজ্যের টোটো পরিষেবা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ফিরহাদ বলেছেন, "টোটোগুলিকে ই-রিকশায় রূপান্তরিত করা হবে। ই-রিকশার ক্ষেত্রে আদালতে মামলা রয়েছে। কিছু টোটোর বদলে ই-রিকশা দেওয়া হয়েছে। আগামী দিনে আরও দেওয়া হবে।"

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তেফলো করুন আমাদের Google News, Twitter এবং Instagram পেজ

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE