E-Paper

টোটোর ভাড়া নিয়ে ক্ষোভ বাড়ছে শহরে

জলপাইগুড়ি শহর এবং শহর সংলগ্ন অরবিন্দ, পাহাড়পুর, পাতকাটা এবং খড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার টোটোর রেজিস্ট্রেশন দেওয়ার প্রক্রিয়াও শুরু করা হয়।

অর্জুন ভট্টাচার্য  

শেষ আপডেট: ১২ জুন ২০২৫ ০৯:১০
—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।

—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।

টোটোতে উঠলেই কুড়ি টাকা ভাড়া চাওয়া হচ্ছে— এমনই অভিযোগ উঠছে জলপাইগুড়িতে। অভিযোগ, অনেক সময় ভাড়া নিয়ে যাত্রীদের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়ছেন চালকেরা। অতিরিক্ত ভাড়া দাবি করার এমন অভিযোগ জলপাইগুড়ি পুরসভাও পেয়েছে।

টোটো চালকদের সংগঠন সূত্রে খবর, গত বছর অগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে জলপাইগুড়ি শহরে চলাচলকারী টোটোর রেজিস্ট্রেশন ও টিন নম্বর দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেন পুরসভা কর্তৃপক্ষ। এই প্রক্রিয়া শুরুর আগে পুরসভা কর্তৃপক্ষ টোটো চালকদের বিভিন্ন সংগঠন এবং পুলিশ-প্রশাসনকে নিয়ে বৈঠকে বসেন। জলপাইগুড়ি শহর এবং শহর সংলগ্ন অরবিন্দ, পাহাড়পুর, পাতকাটা এবং খড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার টোটোর রেজিস্ট্রেশন দেওয়ার প্রক্রিয়াও শুরু করা হয়।

জলপাইগুড়ি পুরসভা টোটোর জন্য ন্যূনতম পনেরো টাকা ও সর্বোচ্চ ৩০ টাকা ভাড়া নির্ধারণ করে দিলেও, তাঁদের হাতে এখনও ভাড়ার ওই তালিকা দেওয়া হয়নি বলে দাবি টোটো চালকদের। পুরসভা সূত্রে খবর, দুই কিলোমিটার পর্যন্ত টোটোর ভাড়া পনেরো টাকা এবং এর পরে প্রতি কিলোমিটার অতিরিক্ত পাঁচ টাকা করে ভাড়া ধার্য করা হয়েছে। শহরতলি এলাকায় সর্বোচ্চ ভাড়া ৩০ টাকা ধার্য করা হয়েছে।

টোটো চালকদের সংগঠন সূত্রে খবর, গত বছর অগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে জলপাইগুড়ি শহরে চলাচলকারী টোটোর রেজিস্ট্রেশন ও টিন নম্বর দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেন পুরসভা কর্তৃপক্ষ। এই প্রক্রিয়া শুরুর আগে পুরসভা কর্তৃপক্ষ টোটো চালকদের বিভিন্ন সংগঠন এবং পুলিশ-প্রশাসনকে নিয়ে বৈঠকে বসেন। জলপাইগুড়ি শহর এবং শহর সংলগ্ন অরবিন্দ, পাহাড়পুর, পাতকাটা এবং খড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার টোটোর রেজিস্ট্রেশন দেওয়ার প্রক্রিয়াও শুরু করা হয়।

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

Jalpaiguri

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy