—ফাইল চিত্র।
পাহাড়ের নেতাদের একে অপরের বিরুদ্ধে বক্তব্য রাখা নিয়ে যতটা সম্ভব বিরত থাকার পরামর্শ দেওয়া হল। মোর্চা সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার বিকালের বিমানে কলকাতা থেকে জেলায় ফিরেছেন মোর্চা নেতা বিনয় তামাং এবং অনীত থাপা। এলাকার দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে এক দফায় রাতে কথাবার্তাও বলেন। কলকাতা সফর নিয়ে জিটিএ চেয়ারম্যান অনীত থাপা শুধু বলেছেন, ‘‘কিছু কাজে কলকাতায় গিয়েছিলাম। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পাহাড়ের জন্য অনেক কিছু করেছেন। গোর্খাদের ওঁর প্রতি আস্থা ও ভরসা রয়েছে।’’
অন্য দিকে, উল্টো শিবিরের মোর্চা নেতা রোশন গিরির কলকাতা যাওয়ার কথা থাকলেও তা আপাতত স্থগিত হয়েছে বলে খবর। রবিবার দার্জিলিঙের জনসভা ছাড়াও আগামী কয়েক দিনের মধ্যে শিলিগুড়িতে তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং প্রশান্ত কিশোর আসতে পারেন বলে সূত্রের খবর। সেখানে গুরুংপন্থীদের সঙ্গে তাঁদের বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে। এর মধ্যেই দুই শিবিরকেই তৃণমূলের তরফে সংযত বক্তব্যের বার্তা দিয়ে দেওয়া হয়েছে। গুরুংপন্থী মোর্চার সচিব রোশন গিরি বলেন, ‘‘আগামী ২০ ডিসেম্বর দার্জিলিঙে সভা হবে। বিমল গুরুং বক্তব্য রাখবেন। সভার প্রস্ততি চলছে।’’
এই দিনই দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জি কিসান রেড্ডির সঙ্গে বৈঠক করেন জিএনএলএফ, সিপিআরএম এবং গোর্খা লিগের নেতারা। ছিলেন জিএনএলএফ প্রধান মন ঘিসিং, জিএনএলএফের সদস্য তথা বিজেপি বিধায়ক নীরজ জিম্বাও। ছিলেন বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয় এবং দার্জিলিঙের বিজেপি সাংসদ রাজু বিস্তা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy