Advertisement
E-Paper

সিভিক ভলান্টিয়ারের রহস্যমৃত্যু, তারাপীঠের রাস্তায় উদ্ধার দেহ! খুনের অভিযোগ পরিবারের

পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার সন্ধ্যায় নিরঞ্জন দাস তাঁর এক বন্ধুর সঙ্গে নলহাটি থেকে তারাপীঠে পুজো দিতে গিয়েছিলেন। পরে পুলিশের থেকে তাঁর মৃত্যুর খবর পান পরিবারের লোকেরা।

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৬ জুন ২০২৪ ১১:১৮
A civic volunteer body recover form Tarapith road

মৃত যুবক নিরঞ্জন দাস। — নিজস্ব চিত্র।

তারাপীঠের রাস্তায় উদ্ধার সিভিক ভলান্টিয়ারের দেহ। বন্ধুর সঙ্গে তারাপীঠে পুজো দিতে গিয়েছিলেন তিনি। কী ভাবে ওই যুবকের মৃত্যু হল, তা নিয়ে ধন্দে পুলিশ। যদিও মৃতের পরিবারের অভিযোগ, খুন করা হয়েছে তাদের ছেলেকে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

ঘটনাটি ঘটেছে, শনিবার রাতে তারাপীঠের শ্মশানের রাস্তায়। মৃত সিভিক ভলান্টিয়ারের নাম নিরঞ্জন দাস। তাঁর বাড়ি বীরভূমের নলহাটির নয় নম্বর ওয়ার্ডের কামারপাড়ায়। নলহাটির রেলস্টেশনে জিআরপিতে সিভিক ভলান্টিয়ার পদে কর্মরত ছিলেন নিরঞ্জন।

পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার সন্ধ্যায় নিরঞ্জন তাঁর এক বন্ধুর সঙ্গে নলহাটি থেকে তারাপীঠে পুজো দিতে গিয়েছিলেন। পরে পুলিশের থেকে তাঁর মৃত্যুর খবর পান পরিবারের লোকেরা। অভিযোগ, নিরঞ্জনকে খুন করে ফেলে দেওয়া হয়েছে। মৃতের ভাই পল্টু দাস বলেন, ‘‘রাতের দিকে আমার দাদার ফোনে ফোন করেছিলাম। তখন পুলিশ ফোন ধরে আমাদের জানায়, নিরঞ্জন অসুস্থ তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। গিয়ে দেখি ও মারা গিয়েছে। আমাদের মনে হয় ওকে খুন করা হয়েছে। ঘটনার পূর্ণ তদন্তের দাবি জানাচ্ছি।’’

নিরঞ্জনের সঙ্গে শনিবার যিনি গিয়েছিলেন, তাঁর নাম ভাস্কর দাস। তাঁর দাবি, রাত ৮টা নাগাদ রামপুরহাট থেকে তারাপীঠে তাঁরা যান পুজো দিতে। ভাস্কর বলেন, ‘‘আমায় নিরঞ্জন বলে সে শ্মশানে পুজো দিতে যাবে। আমি যেতে রাজি না হওয়ায় সে একা যায়। আমি একটি পাণ্ডার দোকানে বসেছিলাম। অনেক ক্ষণ কেটে গেলেও নিরঞ্জন না ফেরায় ফোন করতে থাকি। কিন্তু মোবাইল বন্ধ থাকায় যোগাযোগ করতে পারি না। রাত একটা নাগাদ পুলিশ আমায় ফোন করে হাসপাতালে যেতে বলে।’’ পুলিশ পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখছে।

Tarapith Death
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy