প্রতীকী চিত্র।
ঠান্ডার দাপট বাড়তেই বাড়ছে শ্বাসকষ্ট। জেলার সব হাসপাতালেই শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ে আসছেন রোগীরা।
রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক সমীর সিংহ জানান, জানুয়ারির মাসের প্রথম সপ্তাহে ঠান্ডার প্রকোপ বেশি থাকার জন্য শাসকষ্টের রোগী ভর্তির সংখ্যা হাসপাতালে বৃদ্ধি পেয়েছে। রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজের মেডিসিন বিভাগে প্রায় ৫০ শতাংশ রোগী শ্বাসকষ্ট জনিত রোগে চিকিৎসাধীন আছেন।
একই অবস্থা বীরভূম স্বাস্থ্য জেলায়। ওই স্বাস্থ্য জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক হিমাদ্রি আড়ি বলেন, ‘‘এমনিতে শীতকালে ধুলো বেশি ওড়ায় দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসকষ্টজনিত রোগীদের পক্ষে কষ্ট বেশি। হঠাৎ করে ঠান্ডা বৃদ্ধি পেলে তাঁদের পক্ষে ঠিক থাকা মুশকিল হয়ে ওঠে।’’ বোলপুর সিয়ান হাসপাতালের শিশু চিকিৎসক দীপ্তেন্দু দত্ত বলছেন, ‘‘শিশুদের এই সময় যত্নে রাখতে হয়। বেশির ভাগ শিশু জ্বর-সর্দি কাশিতে এই সময় ভোগে।’’ তাঁর পরামর্শ, ‘‘অতিরিক্ত ঠান্ডায় শিশুদের ঘর থেকে না বের করাই ভাল। বের করলে গরম জামা ভাল ভাবে জড়িয়ে বের করা উচিত।’’
রবিবার উত্তুরে হাওয়ার দাপট কম থাকায় শুক্র ও শনিবারের তুলনায় জেলায় শীতের কামড় কিছুটা হলেও কম ছিল। রবিবার জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শুক্রবার তা ছিল ৭.৩ ডিগ্রি ও ও শনিবার ৮.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy