E-Paper

পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে এখনও ভরসা নেই

আমরা কোনও দোষ করিনি। তার পরেও বাধ্য হয়ে অনেক মানসিক যন্ত্রণা নিয়ে পরীক্ষা দিলাম। আমার বাড়ি রামপুরহাটে।

পায়েল দত্ত, (চাকরিহারা যোগ্য শিক্ষিকা)

শেষ আপডেট: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০৮:১৭
—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।

—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।

ছ’বছর মুর্শিদাবাদের খড়গ্রাম ব্লকের ইন্দ্রানী হাসনা মাহিনি হাই স্কুলে অঙ্ক পড়িয়েছি। তার পরে চাকরি চলে গেল। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় বসে নিজের যোগ্যতায় চাকরি পেয়েছিলাম। তাও চলে যেতে পারে ভাবিনি। তাই আজকে কালো ব্যাজ পরে পরীক্ষা দিয়েছি।

আমরা কোনও দোষ করিনি। তার পরেও বাধ্য হয়ে অনেক মানসিক যন্ত্রণা নিয়ে পরীক্ষা দিলাম। আমার বাড়ি রামপুরহাটে। এখান থেকেই আমি প্রতিবাদ মঞ্চে গিয়েছিলাম। আমরা এখনও লড়াইয়ের ময়দান ছাড়িনি। ভুলটা সরকারের। ভুলটা এসএসসি-র। আমরা কোনও অন্যায় করিনি। প্রয়োজনে আমরা আবার সুপ্রিম কোর্টে যাব।

আমাদের দাবি, এখন তো অযোগ্যদের তালিকা বেরিয়ে গিয়েছে। যোগ্যদের আবার কেন পরীক্ষা দিতে হবে? আমাদের বয়স হয়েছে, পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সময়ও কম পাওয়া গিয়েছে। তবুও পরীক্ষা দিলাম।

আজ কিছু জিনিস চোখে পড়ল। পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ডে ইনভিজিলেটরের সই করার জায়গা নেই। পরে বাইরে থেকে কেউ ওএমআর শিট পূরণ করে দেবে কি না, কোনও গ্যারাণ্টি থাকছে না। তাই পরীক্ষার পদ্ধতি নিয়ে ভরসা থাকছে না।

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

SSC Birbhum

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy