আদালতে তোলা হচ্ছে রিটন শেখকে। —নিজস্ব চিত্র।
পরিকল্পনা করেই ঘটানো হয়েছিল বগটুই-কাণ্ড। এমনই ইঙ্গিত মিলল ওই ঘটনায় ধৃত রিটন শেখের বক্তব্যে। রবিবার আদালতে তোলার পথে টোটোচালক রিটন স্বীকার করেছেন তাঁকে পেট্রল আনতে পাঠানো হয়েছিল। কে তাঁকে এই নির্দেশ দিয়েছিলেন, তা-ও জানিয়েছেন রিটন।
রবিবার আদালতে তোলা হয়েছিল রিটনকে। এজলাসে নিয়ে যাওয়ার পথে কে তাঁকে পেট্রল আনতে পাঠিয়েছিল, তা বার বার জানতে চান সাংবাদিকরা। প্রশ্নের উত্তরে রিটন বলেন, ‘‘ডলার পাঠিয়েছিল।’’ জানা গিয়েছে, ডলার ভাদু-ঘনিষ্ঠ লালন শেখের ভাগ্নে। মামা এবং ভাগ্নে দু’জনেই এখনও পর্যন্ত অধরা।
রবিবার রিটনকে ১৩ দিন জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন রামপুরহাট মহকুমা আদালতের বিচারক। তাঁকে গত ১৩ এপ্রিল বগটুই গ্রাম থেকে গ্রেফতার করে সিবিআই। তার পর আদালতের নির্দেশে তিন দিনের সিবিআই হেফাজতে রাখা হয়েছিল। রবিবার সেই মেয়াদ শেষ হওয়ায় অভিযুক্তকে আবারও রামপুরহাট মহকুমা আদালতে তোলা হয়। বগটুই-কাণ্ডে আগুন নেভানোর দায়িত্বে থাকা পাঁচ দমকল কর্মীকেও তলব করে সিবিআই। সেই মতো রবিবার দমকলের এক আধিকারিক সাইদুল ইসলাম-সহ পাঁচ কর্মী সিবিআইয়ের অস্থায়ী দফতরে হাজিরা দেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy