হস্টেল খোলা-সহ তিন দফা দাবি নিয়ে বিশ্বভারতীতে আন্দোলনে নেমেছিলেন ছাত্রছাত্রীরা। যদিও ওই ভিডিয়োতে উপাচার্যের দাবি, সিপিএম আর তৃণমূলের ছাত্র সংগঠন এসএফআই এবং টিএমসিপি-র সদস্যেরাই এই ছাত্র আন্দোলনে উসকানি দিয়েছে।
ফাইল চিত্র।
রাজনৈতিক ইন্ধন পেয়েই আন্দোলন করার সাহস পেয়েছেন বিশ্বভারতীর শিক্ষার্থীরা। এমনকি ‘অজানা’ কোনও কারণে তাঁদের সেই আন্দোলনে পরোক্ষে সাহায্য করে গিয়েছে রাজ্যের পুলিশও। ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিয়োয় এমন কথাই শোনা গেল বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর মুখে। তাঁর অভিযোগ, এ ভাবে ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানটি ক্রমে ধ্বংসের পথে এগোচ্ছে। যদিও ওই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন।
হস্টেল খোলা-সহ তিন দফা দাবি নিয়ে বিশ্বভারতীতে আন্দোলনে নেমেছিলেন ছাত্রছাত্রীরা। যদিও ওই ভিডিয়োতে উপাচার্যের দাবি, সিপিএম আর তৃণমূলের ছাত্র সংগঠন এসএফআই এবং টিএমসিপি-র সদস্যেরাই এই ছাত্র আন্দোলনে উসকানি দিয়েছে। ওই ভিডিয়োতে উপাচার্য এ-ও বলতে শোনা গিয়েছে, ‘‘বাংলাদেশ ভবনে আটকে থাকা আধিকারিকদের শারীরিক নিগ্রহ করা হয়েছে। অশ্রাব্য গালিগালাজও করা হয়েছে।’’ এমনকি, তিনি দাবি করেছেন, কোনও বিশেষ রাজনৈতিক কারণে পুলিশও বিশ্বভারতীর আধিকারিকদের সাহায্য করছে না।
এ ছাড়া বিশ্বভারতীর পরীক্ষা সংক্রান্ত যে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছিল এবং পরে যুগ্ম কর্মসচিব স্বাক্ষর করে যা প্রত্যাহার করেছিলেন, তাতেও তাঁর অনুমোদন নেই বলে স্পষ্ট জানিয়েছেন উপাচার্য। ফলে যাঁরা পরীক্ষা দেবেন না, তাঁরা এখনও বিশ্বভারতীর হিসাবে অকৃতকার্য বলেই গণ্য হবেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy