Advertisement
০৩ মে ২০২৪
World’s Oldest Person

সাত সন্তান, ২৫ নাতি, ৪২ পুতি, ১১ নাতির নাতি রেখে মৃত্যু ‘বিশ্বের প্রবীণতমের’, বয়স হয়েছিল ১২৭

হোজ়ের পরিবার জানিয়েছেন, দীর্ঘ দিন ধরেই অসুস্থতার কারণে তিনি ভুগছিলেন। শুক্রবার তাঁর শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিকল হতে থাকে। শুক্রবার রাতেই মৃত্যু হয় তাঁর।

Jose Paulino Gomes who is believed to be ‘World\\\'s Oldest Man’, dies at 127 in Brazil

‘বিশ্বের প্রবীণতম ব্যক্তি’ হোজ়ে পাউলিনো গোমস। ছবি: সংগৃহীত।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
সাও পাওলো শেষ আপডেট: ০১ অগস্ট ২০২৩ ১৬:৩৪
Share: Save:

মৃত্যু হল ‘বিশ্বের প্রবীণতম ব্যক্তি’ হোজ়ে পাউলিনো গোমসের। মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ১২৭। ব্রাজিলের বাসিন্দা হোজ়ে তাঁর মিনাস গেরাইসের পেড্রা বনিতার বাড়িতে শুক্রবার রাতে মারা গিয়েছেন। সংবাদমাধ্যম ‘নিউইয়র্ক পোস্ট’-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, হোজ়ে-ই ছিলেন ‘বিশ্বের প্রবীণতম ব্যক্তি’। এক সপ্তাহ পরেই নাকি তিনি ১২৮ বছরে পা দিতেন। সাত সন্তান, ২৫ জন নাতি-নাতনি, ৪২ পুতি এবং ১১ জন নাতির নাতি রেখে মারা গিয়েছেন হোজ়ে। তাঁর পরিবার জানিয়েছে, হোজ়ে সাধারণত চাষবাস এবং পশুপালন নিয়ে থাকতেন। মাঝেমধ্যে মদ্যপান করতে পছন্দ করতেন।

হোজ়ের পরিবার জানিয়েছেন, দীর্ঘ দিন ধরেই বার্ধক্যজনিত অসুস্থতার কারণে তিনি ভুগছিলেন। শুক্রবার তাঁর শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিকল হতে থাকে। শুক্রবার রাতেই মৃত্যু হয় তাঁর। গোমেসকে শনিবার সমাধিস্থ করা হয়েছে।

হোজ়ের বিয়ের রেজিস্ট্রেশন শংসাপত্র অনুযায়ী তাঁর জন্ম ১৮৯৫ সালে। অর্থাৎ, দু’টি বিশ্বযুদ্ধের সাক্ষী ছিলেন তিনি। নিউ ইয়র্ক পোস্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গিনেসে বুকে হোজ়ের নাম উঠবে কি না, তা এখনও নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। ‘গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস’ অনুযায়ী, ১১৬ বছর বয়সি মারিয়া ব্রানিয়াস মোর ‘বিশ্বের প্রবীণতম জীবিত ব্যক্তি’। মোরের জন্ম ১৯০৭ সালের ৪ মার্চ। ‘বিশ্বের প্রবীণতম জীবিত পুরুষ’ হিসাবে নাম রয়েছে ভেনেজুয়েলার হুয়ান ভিসেন্তে পেরেজের। তাঁর বয়স ১১৪ বছর।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Oldest Brazil Guiness World Record
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE