Advertisement
E-Paper

অস্ত্র ছাড়লে কিমকে সাহায্যে রাজি ট্রাম্প

সামনের মাসেই এক টেবিলে বসছেন উত্তর কোরিয়ার শাসক কিম জং উন এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বহু প্রত্যাশিত সেই বৈঠকের প্রসঙ্গে মার্কিন বিদেশসচিব মাইক পম্পেও জানালেন, পিয়ংইয়্যাং যদি পরমাণু অস্ত্র ত্যাগ করে, তা হলে তাদের ভেঙে পড়া অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে সাহায্য করবে ওয়াশিংটন।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ১৩ মে ২০১৮ ০৩:০২
ডোনাল্ড ট্রাম্প

ডোনাল্ড ট্রাম্প

সামনের মাসেই এক টেবিলে বসছেন উত্তর কোরিয়ার শাসক কিম জং উন এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বহু প্রত্যাশিত সেই বৈঠকের প্রসঙ্গে মার্কিন বিদেশসচিব মাইক পম্পেও জানালেন, পিয়ংইয়্যাং যদি পরমাণু অস্ত্র ত্যাগ করে, তা হলে তাদের ভেঙে পড়া অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে সাহায্য করবে ওয়াশিংটন।

আজ দক্ষিণ কোরিয়ার বিদেশমন্ত্রী ক্যাং কুয়াং-ওয়ার সঙ্গে বৈঠকের পরে পম্পেও জানান, ১২ জুনের ট্রাম্প-কিম বৈঠক নিয়ে প্রস্তুতি চলছে। বলেন, ‘‘উত্তর কোরিয়া যদি পরমাণু অস্ত্র ত্যাগ করার বিষয়ে জোরদার পদক্ষেপ করে, আমেরিকা ওদের সঙ্গে কাজ করতে রাজি।’’ তা ছাড়া, দুই কোরিয়ার মধ্যে সুসম্পর্ক স্থাপনেও আমেরিকা উদ্যোগী হবে বলে জানিয়েছে। এই বিষয়টাকেই অবশ্য কূটনীতিকরা সন্দেহের চোখে দেখছেন। তাঁদের আশঙ্কা, দুই কোরিয়ার সম্পর্ক ভাল হয়ে গেলে হয়তো পিয়ংইয়্যাংয়ের পরমাণু অস্ত্র গবেষণার বিষয়টি গৌণ হয়ে পড়বে। যদিও পম্পেও কিংবা ক্যাং, দু’জনেরই বক্তব্য, ‘‘সম্পূর্ণ ভাবে এবং স্থায়ী ভাবে পরমাণু নিরস্ত্রীকরণে যেতে হবে কিম জং উনের দেশকে।’’

সম্প্রতি পরপর দু’বার উত্তর কোরিয়ার শীর্ষস্থানীয় কর্তার সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন পম্পেও। তখনই জোর দিয়ে বলেছিলেন, শীঘ্রই উত্তর কোরিয়ার পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা নিয়ে বিতর্কের সমাধান হবে। শুধু তা-ই নয়, সে দেশে বন্দি তিন মার্কিন নাগরকিকে মুক্তও করে আনেন তিনি। সাংবাদিকদের কাছে বলেছিলেন, আমেরিকার সঙ্গে সুসম্পর্কের ভিত গড়তে দারুণ ভূমিকা নিচ্ছে ‘পার্টনার’ উত্তর কোরিয়া। আসন্ন বৈঠক নিয়েও তাই আশাবাদী কূটনীতিকরা।

Donald Trump Kim Jong-Un North Korea United States Mike Pompeo
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy