ফাইল চিত্র।
নিষেধাজ্ঞার ফাঁকফোকরে চিনের ইন্ধনে মায়ানমারের সঙ্গে সামরিক ঘনিষ্ঠতা বাড়াচ্ছে ইসলামাবাদ। বিষয়টির দিকে সতর্ক নজর রাখছে সাউথ ব্লক।
সূত্রের খবর, পাকিস্তানের ১৫ জন সামরিক বিশেষজ্ঞের একটি দল মান্দালয় বায়ুসেনা ঘাঁটিতে পৌঁছচ্ছেন। চিনের তৈরি জেএফ-১৭ যুদ্ধবিমান সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ দিতে এই উদ্যোগ। গত মাসে ওই বিমানের প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশ পৌঁছে দিতে পাকিস্তানের একটি পণ্যবাহী বিমান মায়ানমারে পৌঁছেছিল।
রোহিঙ্গা প্রশ্নে রাষ্ট্রপুঞ্জে মায়ানমারকে বার বার সমর্থন করেছে চিন৷ বেজিংকে মায়ানমারের অস্ত্রের প্রধান উৎস হিসাবে তুলে ধরেছে স্টকহলম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট। বলা হয়েছে, ২০১৩ সাল থেকে মায়ানমারের ৬৮% অস্ত্রের আমদানি হয়েছে চিন থেকে৷ ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তি, রেডার, ড্রোন-সহ বিভিন্ন সামরিক সরঞ্জাম রয়েছে এর মধ্যে৷ মায়ানমারকে এই বিপুল পরিমাণ অস্ত্র সরবরাহে চিন এ বার দোসর করেছে পাকিস্তানকে। জেএফ-১৭ যুদ্ধবিমান তৈরিতে চিনের সঙ্গে যৌথ ভূমিকা রয়েছে পাকিস্তানেরও৷ এই যুদ্ধবিমানের প্রতিটির মূল্য ২.৫ কোটি ডলার।
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, Twitter এবং Instagram পেজ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy