Advertisement
০৭ মে ২০২৪
Russia-Ukraine War

‘যুদ্ধ থামাতে ধারাবাহিক চেষ্টা চলছে’, রাষ্ট্রপুঞ্জে বললেন ভারতের প্রতিনিধি রুচিরা

রাষ্ট্রপুঞ্জে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি জানিয়েছেন, ভারত বার বার যুযুধান দু’পক্ষকে কূটনীতি ও আলোচনার পথে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়েছে এবং শান্তি ফেরাতে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

রাষ্ট্রপুঞ্জ নিরাপত্তা পরিষদে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি রুচিরা কম্বোজ।

রাষ্ট্রপুঞ্জ নিরাপত্তা পরিষদে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি রুচিরা কম্বোজ। ফাইল চিত্র।

সংবাদ সংস্থা
নিউ ইয়র্ক শেষ আপডেট: ২৯ ডিসেম্বর ২০২২ ১০:৫৫
Share: Save:

গত সেপ্টেম্বরে উজবেকিস্তানে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও)-এর শীর্ষ সম্মেলনের পার্শ্ববৈঠকে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মুখোমুখি হয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছিলেন, ‘‘এটা যুদ্ধের সময় নয়।’’ বুধবার রাষ্ট্রপুঞ্জে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি রুচিরা কম্বোজ বললেন, ‘‘রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ থামাতে ধারাবাহিক ভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ভারত।’’

শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জ়েলেনস্কির সঙ্গে টেলিফোনে মোদীর কথা হয়। রুচিরা জানিয়েছেন, ভারত বার বার যুযুধান দু’পক্ষকে কূটনীতি ও আলোচনার পথে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়েছে এবং শান্তি ফেরাতে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। তিনি বলেন, ‘‘সংঘাতের অবসান ঘটাতে কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পক্ষে আমরা ধারাবাহিক ভাবে সওয়াল করেছি।’’

প্রসঙ্গত, মোদীর সঙ্গে টেলিফোনে আলোচনার কথা জানিয়ে টুইটারে জ়েলেনস্কি লিখেছিলেন, ‘‘ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে। জি২০-র সভাপতিত্বের সাফল্য কামনা করি। এই মঞ্চেই (জি২০) আমি (ইউক্রেনে) শান্তি প্রক্রিয়ার বিষয়ে ঘোষণা করেছিলাম। এবং এখন এর বাস্তবায়নে ভারতের অংশগ্রহণের দিকেই তাকিয়ে রয়েছি। রাষ্ট্রপুঞ্জে (ভারতের) সাহায্য এবং সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ জানাই।’’ ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের ওই মন্তব্য প্রসঙ্গে রুচিরার কাছে রাষ্ট্রপুঞ্জের অধিবেশনে জানতে চাওয়া হয়েছিল, যুদ্ধ থামাতে মস্কো এবং কিভের মধ্যে মধ্যস্থতা করতে নয়াদিল্লি কোনও ভূমিকা নিচ্ছে কি না।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE