Advertisement
১৯ এপ্রিল ২০২৪

আইএস-মুক্ত গ্রামে স্কুলে ফিরছে শিশুরা

অবশেষে ফের আশার আলো দেখছে থমকে দাঁড়ানো শৈশব! জঙ্গিদের কবলে চলে যাওয়া স্কুলবাড়ি পুনরুদ্ধার করেছে সেনা। আর তাতেই ফের পাঠশালায় পা পড়েছে খুদেদের।

ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি।


ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি।


ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি।


ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি।


ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি।


ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি।


ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি।


ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি।


ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি।


ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি।


ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি।


ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি।

ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি। ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি। ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি। ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি। ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি। ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি। ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি। ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি। ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি। ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি। ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি। ছন্দে ফেরার চেষ্টা। ছবি: এপি।

বাগদাদ শেষ আপডেট: ২১ নভেম্বর ২০১৬ ০২:৪৫
Share: Save:

অবশেষে ফের আশার আলো দেখছে থমকে দাঁড়ানো শৈশব!

জঙ্গিদের কবলে চলে যাওয়া স্কুলবাড়ি পুনরুদ্ধার করেছে সেনা। আর তাতেই ফের পাঠশালায় পা পড়েছে খুদেদের। ইরাকের বেশ কয়েকটি গ্রামে বছর দু’য়েক আগে স্কুলগুলিতে (আইএস) জঙ্গিগোষ্ঠীর কালো পতাকা উড়েছিল। সে দিন থেকেই চুকে গিয়েছিল লেখাপড়ার পাট। দক্ষিণ মসুলের আওসাজা গ্রামের বাসিন্দা ওই খুদেদের দল এ বার ফের স্কুলে ফিরছে।

এত দিন জঙ্গি প্রশিক্ষণ শিবিরের চেহারা নিয়েছিল গ্রামের স্কুল। ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের দলে টানতে চলত সন্ত্রাসের পাঠ। কায়ারার স্কুলগুলির অবস্থাও এক। ছেলেদের স্কুলগুলিকে জঙ্গি প্রশিক্ষণের কেন্দ্র হিসেবে কাজে লাগানো হতো। এর জেরে স্কুলে ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছিলেন অভিভাবকেরা।

সম্প্রতি, ইরাকের জাতীয় সেনার নেতৃত্বাধীন জোট মসুল পুনরুদ্ধারে অভিযান শুরু করেছে। আর তার পর থেকেই পাল্টাতে শুরু করেছে ছবিটা। মসুলের কিছু এলাকা ইতিমধ্যে পুনরুদ্ধারও করেছে সেনা। জঙ্গিমুক্ত হয়েছে ইরাকের বেশ কিছু অংশ। তাই এ বার সেজে উঠছে স্কুলগুলিও। দেওয়ালে পড়েছে রংয়ের পোঁচ।

তবে সমস্যাটা এখনও সম্পূর্ণ মেটেনি। কারণ, এত দিনের জঙ্গিশাসনের ক্ষত এখনও দগদগে। মূলস্রোতে ফিরতে গ্রামবাসীদের কিছুটা সময় লাগবে বলে মনে করছেন অনেকে। ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই সাতশো জনের ভর্তির আবেদন জমা পড়েছে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, শিক্ষকের সংখ্যা মাত্র তিন। অর্থাৎ শিক্ষার পরিকাঠামোই আর নেই।

খুদেরা অবশ্য এত সব বোঝে না। বইয়ের ব্যাগ কাঁধে স্কুলে যেতে পেরেই দেদার খুশি তারা। তবে দু’বছর আগের সেই আতঙ্কের স্মৃতি এখনও টাটকা শিশুমনে। ওই স্কুলেরই পড়ুয়া বছর দশেকের সাগের সাদ্দামের কথায়, ‘‘আইএস বেশ কিছু বই কিনে দিয়েছিল। কিন্তু ওই বইয়ে কী লেখা আছে, তা আমরা বুঝতাম না। ওরা আমাদের স্কুলে কালো পতাকা লাগিয়ে দিয়েছিল। তাই বিমান হানার ভয়ে আমরা স্কুলে যেতে পারতাম না। সব সময় আতঙ্কে থাকতাম।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Baghdad IS
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE