চালক নয়। নির্ধারিত পথ বদলে অন্য দিকে উড়ে যাওয়ার সময় মালয়েশিয়ার এয়ারলাইন্সের বিমান এমএইচ ৩৭০-র নিয়ন্ত্রণ ছিল কম্পিউটারের হাতে। অস্ট্রেলীয় তদন্তকারীরা প্রায় নিশ্চিত, নির্ধারিত পথ বদলানোর পরই ‘অটোপাইলট’-এর সাহায্যে উড়েছিল রহস্য-বিমান।
কিন্তু কেন? সে উত্তর অবশ্য এখনও নেই। আছে কিছু পরোক্ষ প্রমাণ। যেমন অস্ট্রেলীয় তদন্তকারীরা জানাচ্ছেন, মালয়েশিয়ার পশ্চিম উপকূল থেকে উড়ে যাওয়ার পর একদম সোজা পথে গিয়েছিল বিমানটি। এই ধরনের সরলরেখা বরাবর উড়ে যাওয়া একমাত্র অটোপাইলটেই সম্ভব, বলে দাবি অস্ট্রেলীয় বিশেষজ্ঞদের। তাঁরা আরও নিশ্চিত যে বিমানের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার পর সম্ভবত অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলেন কর্মীরা। অনেক সময়ই উচ্চতার হেরফেরে অক্সিজেনের অভাব হয়। আর তার জেরে অজ্ঞান হয়ে যাওয়াও অস্বাভাবিক নয়। এ ক্ষেত্রে ঠিক কী কারণে কর্মীরা অচেতন হয়েছিলেন তা জানা নেই। তবে বার বার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও উত্তর না মেলায় তদন্তকারীরা মোটামুটি নিশ্চিত, বিমানে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলেন কর্মীরা। সেই অবস্থাতে অটোপাইলটেই ভারত মহাসাগরের উপর দিয়ে উড়ে গিয়েছিল বিমান। আর তার পর সেখানেই ভেঙে পড়ে সেটি।
তবে সেই এলাকাটি এখনও চিহ্নিত করা যায়নি। আগে অস্ট্রেলিয়ার পারথ থেকে ১৬০০ কিলোমিটার পশ্চিমে বিস্তীর্ণ এলাকা তন্নতন্ন করে খোঁজা হয়েছে। কিন্তু বিমানের হদিস মেলেনি। এ বার তাই ভারত মহাসাগরের আরও দক্ষিণে খোঁজ চালাবে অনুসন্ধানকারী দল। অগস্টে সেটি শুরু হওয়ার কথা। তার আগে মহাসমুদ্রের তলদেশের ভূ-বৈচিত্র্য বুঝতে চেষ্টা চালাচ্ছে দু’টি জাহাজ।
বর্ণবিদ্বেষের শিকার প্রবাসী ভারতীয়
সংবাদ সংস্থা • মেলবোর্ন
বিদেশে বর্ণবিদ্বেষের শিকার এক ভারতীয় পরিবার। অস্ট্রেলিয়ায় এক প্রবাসী ভারতীয় ও তাঁর পরিবারের সঙ্গে কিছু যুবক অশালীন আচরণ করেছে বলে অভিযোগ। রাজ শর্মা নামে ওই ব্যক্তি কুইন্সল্যান্ডে একটি রেস্তোরাঁ চালান। তিনি জানান, দিন কয়েক আগে তিনি তাঁর পরিবারের সঙ্গে রেস্তোরাঁর বাইরের বারান্দায় ছিলেন। তিন যুবক শর্মার পরিবারের প্রতি বর্ণবিদ্বেষমূলক মন্তব্য করে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy