সনাতনী মিষ্টিই এ বার তৈরি করুন অন্য স্বাদে, জমে উঠুক উৎসব।
পমফ্রেট মাছের ঝোল খেতেই বেশি অভ্যস্ত বাঙালি। আবার, তন্দুরি বলতে প্রথমেই মনে আসে মুরগির মাংস।
এক দিন স্বাদ বদলের জন্য এই উৎসবের মরসুমে রোজের ভাত-ডাল-মাছ থেকে সামান্য বিরতি নিতেই পারেন।
পুজোর সন্ধেবেলা বাইরে বাজির প্রবল আওয়াজ, তার মধ্যে রান্নাঘর থেকে বোঁদে চুরি করে খাওয়ার আনন্দই আলাদা।
বাইরে বাজি ফাটছে, চারিদিকে নানা রঙের আলোয় সন্ধ্যের আকাশ ভরে গিয়েছে। এমন সুন্দর পরিবেশে মুখ চালানোর জন্য বাড়িতে বানান মুখরোচক শিঙাড়া।
যে কোনও পুজোতেই মিষ্টান্ন ভোগে নারকেল অতি আবশ্যক। তাই বাড়িতে লক্ষ্মীপুজোয় ভোগ হিসাবে বানান নারকেলের চন্দ্রপুলি।
লক্ষ্মীপুজোর দিনে খিচুড়ির প্রতি বাঙালির টান যে কোনও বড়সড় রেস্তরাঁর জনপ্রিয়তাকে টেক্কা দিতে পারে।
বাঙালিদের পাঁচমিশালি তরকারির নাম লাবড়া। খিচুড়ি, নাড়ুর পাশপাশি সাবেকি এই তরকারি দীর্ঘদিন ধরেই পুজোয় ভোগ হিসাবে দেওয়া হয়।
বাড়িতেই বানাতে চান মিষ্টি? লক্ষ্মীপুজোয় বানিয়ে ফেলুন দু’ রকমের নাড়ু।
তিনটি পদ এ বছর বানিয়ে দেখতে পারেন বাড়িতে। সে কালের বিজয়ার স্বাদ যেমন মনে পড়বে, তেমনই এ কালের ব্যস্ততা সামলেই এগুলি তৈরি করা যাবে।