E-Paper

টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি - স্কুল অব ল’, আইন বিদ্যায় উৎকর্ষের আর এক নাম

পশ্চিমবঙ্গে আইন বিদ্যায় উৎকর্ষের আর এক নাম টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি - স্কুল অব ল'। যোগ্য ও পারদর্শী আইনজ্ঞ গড়ার লক্ষ্যেই এই প্রতিষ্ঠানের গোড়াপত্তন।

এবিপি ডিজিটাল ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো

শেষ আপডেট: ২৮ অগস্ট ২০২৩ ১৮:৪৮
টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি - স্কুল অব ল’

টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি - স্কুল অব ল’

উচ্চশিক্ষার পরিসরে টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি আজ অগ্রণী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম, যেখানে বিভিন্ন বিষয়ে পড়ানো হয়। পশ্চিমবঙ্গে আইন বিদ্যায় উৎকর্ষের আর এক নাম টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি - স্কুল অব ল'। যোগ্য ও পারদর্শী আইনজ্ঞ গড়ার লক্ষ্যেই এই প্রতিষ্ঠানের গোড়াপত্তন। সেই লক্ষ্যপূরণে এই প্রতিষ্ঠান অনেকটাই এগিয়েছে।

শিক্ষায় উৎকর্ষ:

আইন বিদ্যার মাধ্যমেই ন্যায়পরায়ণ সমাজ গড়ে তোলা সম্ভব। এই বিশ্বাস থেকেই টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি - স্কুল অব ল'-এর প্রতিষ্ঠা। আইন নিয়ে যারা কেরিয়ার গড়তে চান, শুরুর দিন থেকে তাদের পূর্ণাঙ্গ শিক্ষা প্রদান করে চলেছে এই প্রতিষ্ঠান। শিক্ষাগত উৎকর্ষের প্রতি দায়বদ্ধতা, অত্যাধুনিক পরিকাঠামো এবং অভিজ্ঞ শিক্ষকমণ্ডলীর সমন্বয়ে এই অঞ্চলে আইন নিয়ে পড়াশোনার জন্য পছন্দের জায়গা হয়ে উঠেছে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

আধুনিক পাঠক্রম:

টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটির এই আইন বিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রম সমসাময়িক এবং নিপুণ ভাবে তৈরি যা, আইনের বিভিন্ন বিষয়ে এক জন পড়ুয়াকে ওয়াকিবহাল করে তোলে। সাংবিধানিক আইন থেকে কর্পোরেট আইন, আন্তর্জাতিক আইন— এখানে এই প্রতিটা বিষয়েই পড়ানো হয়, যাতে আইনি দুনিয়ার ঘোর-প্যাঁচ এবং বিভিন্ন জটিল দিক নিয়ে শিক্ষার্থীদের একটা সম্যক ধারণা তৈরি হয়। এখানকার পাঠ্যক্রম শুধুমাত্র পুঁথিগত বিদ্যাতেই সীমাবদ্ধ নয়। আইনের প্রয়োগিক শিক্ষা, ‘মুট কোর্ট কম্পিটিশন’, ‘মক ট্রায়াল’ এবং আইনি গবেষণাও এর অঙ্গ।

অভিজ্ঞতা কেন্দ্রিক পড়াশোনা:

এই আইন বিদ্যালয়ের অন্যতম উল্লেখযোগ্য দিক হল এক্সপিরিয়েনশিয়াল লার্নিং (experiential learning) অথবা অভিজ্ঞতাকেন্দ্রিক পড়াশোনায় জোর। দক্ষ আইনজ্ঞ হতে গেলে খাতায়-কলমে বিদ্যার যথাযথ প্রয়োগ জানাটা খুবই জরুরি। এই বিষয়টা মাথায় রেখেই এখানকার পড়ুয়াদের বিভিন্ন ল’ ফার্ম, কর্পোরেট সংস্থার লিগাল ডিপার্টমেন্ট এবং নামী আইনজীবীদের কাছে ইন্টার্নশিপ করতে উৎসাহ দেওয়া হয়। হাতে-কলমে শিক্ষা পড়ুয়াদের বাস্তবের দুনিয়া/ আইনের প্রয়োগ সম্পর্কে ওয়াকিবহাল করে এবং সমাধান-কেন্দ্রিক ভাবনাচিন্তা ও দক্ষতা বৃদ্ধির পরিসর তৈরি করে।

বিশিষ্ট শিক্ষকমণ্ডলী:

এই আইন বিদ্যালয়ের শিক্ষকমণ্ডলীতে রয়েছেন বিশিষ্ট আইনজ্ঞ, আইনজীবী এবং বিশেষজ্ঞরা, যারা নিজেদের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার ঝুলি উপুড় করে এখানকার পড়ুয়াদের সমৃদ্ধ করেন। ছাত্রছাত্রীদের পঠনপাঠনের যাত্রায় পথপ্রদর্শক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন তাঁরা। থিওরি এবং প্র্যাক্টিক্যাল, এই দুই বিভাগেই নিজেদের মূল্যবান পরামর্শ দিয়ে ছাত্রছাত্রীদের সাহায্য করেন। যাতে তারা আইনের বিবর্তনশীল দুনিয়ায় সব রকম চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে পারে।

মুটিং অ্যান্ড ডিবেটিংয়ের অভ্যাস:

আইন-আদালত এবং সেই সংক্রান্ত গবেষণায় ‘মুটিং ও ডিবেটিংয়ের’ গুরুত্ব অপরিসীম। এই আইন বিদ্যালয়ে এই দুৃটো বিষয়েই জোর দেওয়া হয়। ‘মুট কোর্ট’ প্রতিযোগিতায় নিয়মিত অংশগ্রহণ ছাত্রছাত্রীদের শুধুমাত্র তাদের আইনি দক্ষতা প্রকাশ করার সুযোগই করে দেয় না, তাদের আত্মবিশ্বাসী করে তোলার পাশাপাশি একে অপরের সঙ্গে স্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতার পরিবেশও তৈরি করে। এই ধরনের কর্মসূচি ছাত্রছাত্রীদের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সমকক্ষদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনেরও সুযোগ তৈরি করে দেয়। ফলে তাদের ভাবনাচিন্তা পরিসরও বৃদ্ধি পায়।

কমিউনিটি এনগেজমেন্ট ও সোশ্যাল রেসপন্সিবিলিটি:

এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র শিক্ষা প্রদানেই সীমাবদ্ধ নেই। আগামিদিনে আইন বিষয়ক পেশাদার হিসেবে যাতে তাদের মধ্যে সামাজিক দায়বদ্ধতাও গড়ে ওঠে, সেই দিকেও এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নজর রয়েছে। বিভিন্ন আউটরিচ প্রোগ্রাম এবং আইনি সহায়তা কর্মসূচির মাধ্য়মে এখানে ছাত্রছাত্রদের উৎসাহ জোগানো হয়, যাতে তারা সমাজের তৃণমূল স্তরের মানুষকে আইনি সহায়তা দিতে পারে। এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমন আইনজীবী তৈরি করার প্রতি সমর্পিত, যারা সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। সামাজিক ন্যায় ও ক্ষমতায়নের প্রতি এই দায়বদ্ধতা প্রতিষ্ঠানের সেই সদিচ্ছারই প্রতিফলন।

শিক্ষাগত উৎকর্ষের দিকে এগিয়ে যাওয়া এবং নীতিপরায়ণ ও দক্ষ আইনজীবী গড়ে তোলার কেন্দ্র হিসেবে টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি - স্কুল অব ল' নিজের পরিচিতি গড়ে তুলেছে। আইন বিদ্যার সামগ্রিক পঠনপাঠন, অভিজ্ঞতা-কেন্দ্রিক পড়াশোনা, বিশিষ্ট শিক্ষকমণ্ডলী এবং সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা— এই সমস্ত কিছুর মিশেলে এই আইন বিদ্যালয় পশ্চিমবঙ্গ এবং তার বাইরে আইনি পেশার ভবিষ্যতের রূপায়ণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করছে। তরুণ আইন-পড়ুয়াদের উৎসাহিত করা এবং তাদের ক্ষমতায়নের মধ্যে দিয়েই আইন বিদ্যায় উৎকর্ষের কেন্দ্র হিসেবে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে বলে কর্তৃপক্ষের আশা।

এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে বিশদ জানতে দেখুন technoindiauniversity.ac.in

দূরভাষ: 9836544417/18/19

এই প্রতিবেদনটি ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’-এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।

Techno India Techno India Group Law university

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy