প্রতীকী ছবি
দেশ জুড়ে তৃতীয় দফার লকডাউন শুরু হচ্ছে সোমবার থেকে। আগামিকাল পশ্চিমবঙ্গে কোথায় কী খোলা থাকবে, তার সিদ্ধান্ত নিতে বৈঠকে বসবে রাজ্য সরকার। তার আগে রবিবার সারাদিন ধরে দেশ জুড়ে বিপণি খোলা ও পণ্য সরবরাহ নিয়ে প্রশ্নের মধ্যে কাটল ব্যবসায়ী এবং ই-কমার্স সংস্থাগুলির।
কেন্দ্রের নির্দেশ, রেড জ়োনে শহরাঞ্চলে শপিং মল, মার্কেট ও মার্কেট প্লেস খোলা যাবে না। কিন্তু মার্কেট ও মার্কেট কমপ্লেসে অত্যাবশ্যক পণ্যের দোকান খোলা যাবে। আবার অত্যাবশ্যক ও জরুরি নয়, এমন সব একক (স্ট্যান্ড অ্যালোন) ও পাড়ার (নেবারহুড) ও আবাসনের ভিতরের দোকানও খোলা যাবে। এমনিই বিভিন্ন নির্দেশ জারি হয়েছে অরেঞ্জ ও গ্রিন জ়োনের জন্য।
ব্যবসায়ীদের সংগঠন সিএআইটি এবং রিটেলার্স অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্ডিয়ার দাবি, এ ক্ষেত্রে একক ও পাড়ার দোকান বলতে কী বোঝানো হয়েছে এবং মার্কেট প্লেসের সঙ্গে তার তফাৎ কী, সেটা স্পষ্ট নয়। অনেক রাজ্য এখনও নির্দেশ জারি করেনি। কয়েকটি করলেও, তার বয়ান অস্পষ্ট।
আরও পড়ুন: অর্থনীতি ছন্দে ফিরতে লাগবে অন্তত এক বছর
এ দিকে ৪ মে থেকে অরেঞ্জ ও গ্রিন জ়োনে জরুরি নয়, এমন পণ্যও বেচতে পারবে ই-কমার্স সংস্থাগুলি। সংশ্লিষ্ট মহলের অনেকের বক্তব্য, সংস্থাগুলির অনেক গুদাম ও তাদের বহু বিক্রেতার বিপণি রেড জ়োনে। ফলে সেখান থেকে পণ্য সরবরাহ কী ভাবে হবে, কারা তা করতে পারবেন, সে নিয়ে প্রশ্ন থাকছে। সব মিলিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা।
তবে এক বিষয়ে দু’পক্ষই একমত, স্পষ্ট নির্দেশ জারি ও শৃঙ্খলা বজায়ের দায়িত্ব রাজ্য ও স্থানীয় প্রশাসনের। তাই তাদের আর্জি, দ্রুত নির্দেশ জারি করে অস্পষ্টতা দূর করা হোক।
আরও পড়ুন: বিদ্যুৎ বিলের স্থায়ী খরচ মকুব চায় শিল্প
(অভূতপূর্ব পরিস্থিতি। স্বভাবতই আপনি নানান ঘটনার সাক্ষী। শেয়ার করুন আমাদের। ঘটনার বিবরণ, ছবি, ভিডিয়ো আমাদের ইমেলে পাঠিয়ে দিন, feedback@abpdigital.in ঠিকানায়। কোন এলাকা, কোন দিন, কোন সময়ের ঘটনা তা জানাতে ভুলবেন না। আপনার নাম এবং ফোন নম্বর অবশ্যই দেবেন। আপনার পাঠানো খবরটি বিবেচিত হলে তা প্রকাশ করা হবে আমাদের ওয়েবসাইটে।)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy