প্রতীকী ছবি।
শিল্পকে স্বস্তি দিতে এবং অর্থনীতির পালে হাওয়া ফেরাতে একগুচ্ছ পদক্ষেপ ঘোষণা করেছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। কিন্তু এরই মধ্যে বিনিয়োগ এবং চাহিদা যে ভাবে ধাক্কা খেয়েছে, তাতে কেন্দ্রের পদক্ষেপের পুরো সুফল এখনই পাওয়া যাবে না বলে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে অর্থনীতিবিদদের মধ্যে করা সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের একটি সমীক্ষায়। একই রকম ইঙ্গিত দিয়েছে মূল্যায়ন সংস্থা মুডি’জ।
২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধি নেমেছিল ৬.৮ শতাংশে। জানুয়ারি-মার্চ ত্রৈমাসিকে তা ছিল ৫.৮%। রয়টার্সের সমীক্ষার পূর্বাভাস, চলতি অর্থবর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকে তা হতে পারে ৫.৭%। সে ক্ষেত্রে তা হতে পারে পাঁচ বছরের সর্বনিম্ন। যদিও কেন্দ্রের পদক্ষেপ, সুদ কমা এবং ঋণের পরিস্থিতি ভাল হলে পুরো অর্থবর্ষে আর্থিক পরিস্থিতি কিছুটা ঘুরে দাঁড়াতে পারে। বৃদ্ধির হার হতে পারে ৬.৫%। যা রিজার্ভ ব্যাঙ্কের পূর্বাভাসের (৬.৯%) চেয়ে অনেকটাই কম।
আবার মুডি’জের ইঙ্গিত, এই অর্থবর্ষে বৃদ্ধি হতে পারে ৬.৪%। এর পরের অর্থবর্ষে তা দাঁড়াতে পারে ৬.৮%। প্রসঙ্গত, এপ্রিল-জুনের বৃদ্ধির হার শুক্রবার প্রকাশ করতে পারে পরিসংখ্যান মন্ত্রক।
রয়টার্সের সমীক্ষায় আরও জানানো হয়েছে, বৃদ্ধির পাশাপাশি মূল্যবৃদ্ধিও কম হওয়ায় অক্টোবরের ঋণনীতিতেও ২৫ বেসিস পয়েন্ট সুদ ছাঁটাই করতে পারে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy