Advertisement
১৯ এপ্রিল ২০২৪
atm fraud

এ বার অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক থেকেও টাকা গায়েব! ৫০ হাজার টাকা উধাও রেডিও জকি নীলাঞ্জনার

এটিএম জালিয়াতির শিকার হলেন রেডিও জকি ও সঞ্চালিকা নীলাঞ্জনা

নীলাঞ্জনা বন্দ্যোপাধ্যায়। নিজস্ব চিত্র।

নীলাঞ্জনা বন্দ্যোপাধ্যায়। নিজস্ব চিত্র।

সোমনাথ মণ্ডল
শেষ আপডেট: ০২ অগস্ট ২০১৮ ১২:৫৪
Share: Save:

বুধবার কলকাতা পুলিশ জানিয়েছিল এটিএম জালিয়াতি রুখতে চলছে নজরদারি। কিন্তু ২৪ ঘণ্টা পার হতে না হতেই কলকাতায় ফের এটিএম জালিয়াতির ঘটনা ঘটল।

এটিএম জালিয়াতির শিকার হলেন রেডিও জকি ও সঞ্চালিকা নীলাঞ্জনা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর অ্যাক্সিস ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট থেকে গায়েব হয়ে গিয়েছে ৫০ হাজার টাকা। আলিপুর থানায় দায়ের করা হয়েছে অভিযোগ।

নীলাঞ্জনা জানান, সকাল ৭টা ৫১ মিনিটে তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। কিন্তু সেই সময় তিনি জিমে ছিলেন। তাঁর কাছে ছিল না নিজের ফোনটিও। শুধু তাই নয়, গত দশ দিন এটিএম-এ যাননি নীলাঞ্জনা। কারও সঙ্গে ওটিপি বা পিনও কখনও শেয়ার করেননি। তা সত্ত্বেও এই ধরনের ঘটনায় রীতিমতো চিন্তায় পড়ে গিয়েছেন তিনি।

দেখুন ভিডিয়ো:

তিনি বলেন, দক্ষিণ দিল্লির একটি এটিএম থেকে টাকা তোলা হয়েছে বলে পুলিশ তাঁকে জানিয়েছে। ব্যাঙ্কের তরফে সবরকম সহযোগিতার আশ্বাস পেয়েছেন তিনি। তাঁর কার্ডও ব্লক করে দেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন: কলকাতার বহু ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে দু’দিনে লক্ষ লক্ষ টাকা গায়েব!

সাইবার অপরাধীরা দিল্লিতে বসে এই কাণ্ড ঘটাচ্ছে বলে পুলিশ আগেও জানিয়েছিল। এটিএম কার্ড ক্লোন করে এবং স্কিমিং পদ্ধতিতে এর আগে মোট ৭৬ জন গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট থেকে কয়েক লক্ষ টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। তার পর টাকা ফেরত দেওয়ার কথাও ঘোষণা করে পুলিশ। ব্যাঙ্ক জালিয়াতির তদন্তের জন্য কলকাতা পুলিশের সাইবার ক্রাইম শাখার প্রধান সন্তোষ পান্ডের নেতৃত্বে ‘স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিম’ (সিট)গঠন করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: ‘টাকার দাবি না মেটালে খুব কষ্ট দেবে’

কলকাতার ঘটনা এবং দুর্ঘটনা, কলকাতার ক্রাইম, কলকাতার প্রেম - শহরের সব ধরনের সেরা খবর পেতে চোখ রাখুন আনন্দবাজার পত্রিকার কলকাতা বিভাগে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE