Advertisement
E-Paper

করোনার বছরে যেন আরও বেশি করে পরিযায়ীর দল এসেছে ব্যান্ডেলে

প্রতি বছরই ব্যান্ডেল কারশেডে লাগোয়া এই ঝিলে পরিযায়ী পাখির ঝাঁক দেখতে আসেন কিছু মানুষ। কিন্তু এ বার পাখির সংখ্যার সঙ্গে পর্যটকের সংখ্যাও বেড়ে গিয়েছে।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৮ ডিসেম্বর ২০২০ ১৬:২৫
পরিযায়ী পাখির ঝাঁক। নিজস্ব চিত্র।

পরিযায়ী পাখির ঝাঁক। নিজস্ব চিত্র।

সারা বছর শান্তই থাকে ব্যান্ডেল কারশেড লাগোয়া ঝিল। কিন্তু শীত পড়লেই পরিযায়ী পাখিদের কিচিরমিচিরে ভরে ওঠে গোটা এলাকা। তবে এ বার শেই কোলাহল যেন অনেকটাই বেশি। স্থানীয়দের দাবি, এই বছর অনেক বেশি পরিযায়ী পাখি এসেছে এই ঝিলে। প্রতি বছরের মতো এ বারও তাঁরা খেয়াল রাখছেন, কেউ যেন এই অতিথিদের কোনও ক্ষতি করতে না পারে।

প্রতি বছরই ব্যান্ডেল কারশেডে লাগোয়া এই ঝিলে পরিযায়ী পাখির ঝাঁক দেখতে আসেন কিছু মানুষ। কিন্তু এ বার পাখির সংখ্যার সঙ্গে পর্যটকের সংখ্যাও বেড়ে গিয়েছে। সেই পর্যটকদের ক্যামেরায় দূর থেকে দেখা পাখির ঝাঁককে যেন মনে হচ্ছে, প্রজাপতির দল উড়ে যাচ্ছে। আশ মিটিয়ে পাখিদের ছবি তুলছেন পর্যটকরা। লেসার হুইসলিং ডাক বা চলতি কথায় সরালি বা বালিহাঁস মূলত খাবারের সন্ধানে ঠিকানা বদল করে। সারাদিন ঝিলের জলে কচুরিপানার মধ্যে কাটালেও সন্ধ্যা হতেই ঝিল পাড়ের গাছে আশ্রয় নেয়। ভোর থেকে আবার শুরু হয় কিচিরমিচির। শীত কমতে শুরু করলে আবার পরিযায়ীর দল ঝিল ফাঁকা করে চলে যায়। সেই সঙ্গে স্থানীয়দেরও যেন মন খারাপ হতে শুরু করে।

ভোর থেকে শুরু হয় অতিথিদের কিচিরমিচির। নিজস্ব চিত্র।

স্থানীয় লোকো পাড়ার বাসিন্দা তপন দাস জানা্লেন, কেউ যাতে পাখিদের কোনও ক্ষতি করতে না পারে সে দিকে সজাগ নজর রাখেন তাঁরাও। ব্যান্ডেলের বাসিন্দা পানু পাল বললেন, “প্রতি বছরই লোকো পাড়ার ঝিলে পরিযায়ীর ঝাঁক দেখতে স্থানীয়দের পাশাপাশি ভীড় জমান বাইরে থেকে আসা লোকজনও। তবে এ বার পাখির সংখ্যা অনেক বেশি।”

Migrant Birds Hoogly Bandle
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy