গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।
কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় বলিউডের সুপারস্টার সলমন খানকে দোষী সাব্যস্ত করে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিল জোধপুর আদালত। সঙ্গে ১০ হাজার টাকা জরিমানা।
অন্যদিকে পঞ্চায়েত নির্বাচনে মনোনয়নে ঘিরে ফের আক্রান্ত বিরোধীরা। বীরভূমের নলহাটি থেকে বর্ধমানের কাটোয়া— কোথাও আক্রান্ত সিপিএমের প্রাক্তন সাংসদ, কোথাও বা আবার বিজেপি প্রার্থীরা।ট
আবার কমনওয়েলথ গেমসের প্রথম দিনেই রেকর্ড করে সোনা জিতে নিলেন ভারোত্তলক মীরবাই চানু। ২০১৪-এর কমনওয়েলথ গেমসে রুপো জিতেছিলেন মীরা। এ বার তিনি যে পদক জিতবেন তা নিশ্চিতই ছিল। শুরুটাই হয়ে গেল তাঁর সোনা দিয়ে। সোনা জিতলেন তো বটেই, সঙ্গে ৪৮ কেজি বিভাগে গেমসের রেকর্ডও ভাঙলেন তিনি।
দিনভর শিরোনামে থাকা খবরগুলো দেখে নিন কয়েক ঝলকে:
দিনভর কী কী ঘটল, জেনে নিন বিশদে:
• কৃষ্ণসার হত্যা মামলায় সলমনের ৫ বছরের জেল
মামলার রায় ঘোযণার এক দিন আগে, অর্থাত্ বুধবারেই জোধপুর পৌঁছে গিয়েছিলেন সলমন খান, তব্বুএবং সইফ আলি খান। বৃহস্পতিবার সকালে জোধপুর আদালতে টানটান উত্তেজনা। বেলা তখন সাড়ে১১টা। ২০ বছর আগের কৃষ্ণসার হরিণ শিকার মামলায় সলমন খানকে দোষী বলে ঘোষণা করে জোধপুরের আদালত। সবিস্তার পড়তে ক্লিক করুন:
• মনোনয়ন ঘিরে অশান্ত নলহাটি-কাটোয়া, মারধর-ভাঙচুর-বোমাবাজি
মনোনয়ন দাখিল করার প্রথম দিন থেকেই রাজ্য জুড়ে বিরোধীদের ঠেকাতে মারধর, ভাঙচুর, গুলি-বোমা চালানো— এমন নানা অভিযোগ উঠেছিল শাসক দলের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবারও সেই ছবিতে কোনও বদল ঘটল না। পেশী প্রদর্শনের সেই একই অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে।সবিস্তার পড়তে ক্লিক করুন:
• কমনওয়েলথ: রেকর্ড গড়ে দেশকে প্রথম সোনা চানুর
৮০ কেজি, ৮৪ কেজি ও ৮৬ কেজি তুললেন একবারে। এর পর তুললেন ১০৩ কেজি, ১০৭ কেজি ও ১১০ কেজি। শেষ করলেন ১৯৬ কেজিতে (৮৬ কেজি+১১০ কেজি)। তার পরই স্পোর্টস অ্যান্ড লেসার সেন্টার তার পরই ফেটে পড়েছিল হাততালিতে।সবিস্তার পড়তে ক্লিক করুন:
• ভুল হয়েছে, একটা সুযোগ দিন, বললেন জুকেরবার্গ
‘‘সংস্থার নেতৃত্ব দেওয়ার পক্ষে আপনি কি নিজেকে উপযুক্ত বলে মনে করেন?’’ ওয়াশিংটনের সাংবাদিক সম্মেলনে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের মুখে পড়ে খানিকটা হলেও যেন থমকে গেলেন ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকেরবার্গ। ধীর গলায় তাঁকে বলতে শোনা গেল, ‘‘ভুল তো হয়েছেই। কিন্তু আমাকে একটা সুযোগ দিন।’’ সবিস্তার পড়তে ক্লিক করুন:
• তিন বছর ধরে মায়ের দেহ ফ্রিজে লুকিয়ে রাখলেন ছেলে! বেহালায় চাঞ্চল্য
পাড়ায় কারও সঙ্গে প্রায় বাক্যালাপই ছিল না শুভব্রতর। কদাচিৎ দোকান-বাজারে যেতেন। স্টেশনারি দোকান থেকে শ্যাম্পু কিনতে গেলেও নাকি ইংরেজিতে কথা বলতেন। বাংলায় কথা প্রায় বলতেই চাইতেন না। এ হেন শুভব্রতর জন্য আচমকা শিরোনামে বেহালার অখ্যাত গলি। সবিস্তার পড়তে ক্লিক করুন:
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy