মানুষের অন্ত্রে (গাট) এবং মুখে স্বাভাবিক ভাবে ‘ফাঙ্গাস’ বসবাস করে। গবেষকেরা বলছেন, ওই ‘ফাঙ্গাস’ সাধারণত অন্য ক্ষতিকারক এবং উপকারি ব্যাক্টেরিয়ার সঙ্গে সহাবস্থান করে। ওই সহাবস্থান কখনও কখনও সংক্রমণ বৃদ্ধির অনুঘটক হতে পারে, আবার কখনও তা কমাতেও সাহায্য করতে পারে।
মানবদেহের এই ‘ফাঙ্গাস’ নিয়ে গবেষণার কাজ করছে কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়। মলিকিউলার বায়োলজি অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের তরফে ওই প্রকল্পে কাজ চলছে। সংশ্লিষ্ট প্রকল্পে গবেষক হিসাবে জুনিয়র রিসার্চ ফেলো প্রয়োজন। শূন্যপদ একটি।
আরও পড়ুন:
সংশ্লিষ্ট প্রকল্পে কাউন্সিল ফর সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ (সিএসআইআর) অ্যাসপায়ার স্কিমের অধীনে আর্থিক অনুদান দেওয়া হচ্ছে। তাই নিযুক্তকে প্রতি মাসে পারিশ্রমিক হিসাবে প্রথম দু’বছর ৩৭ হাজার টাকা এবং তৃতীয় বছরে ৪২ হাজার টাকা বরাদ্দ করা হবে। মোট তিন বছরের চুক্তিতে তাঁকে কাজে বহাল রাখবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
ফার্মাসি, মলিকিউলার বায়োলজি, বায়োটেকনোলজি-র মতো বিষয়ে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর যোগ্যতা অর্জন করেছেন, এমন ব্যক্তিরা উল্লিখিত প্রকল্পে কাজের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ ছাড়াও এমবিবিএস ডিগ্রিপ্রাপ্তেরাও এ ক্ষেত্রে আবেদনের সুযোগ পাবেন। তবে, প্রার্থীদের বয়স ২৮ বছরের মধ্যে হওয়া প্রয়োজন।
আবেদনকারীদের ই-মেল মারফত আবেদনপত্র পাঠাতে হবে। আবেদনের শেষ দিন ২০ অগস্ট। বাছাই করা প্রার্থীরা ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাক পাবেন। প্রকল্পের বিষয়ে আরও তথ্যের জন্য কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে (klyuniv.ac.in) গিয়ে মূল বিজ্ঞপ্তিটি দেখে নিতে পারে।