‘নেটফ্লিক্স’- এ ১৫ মার্চ মুক্তি পাচ্ছে ‘মানি শট: দ্য পর্ন হাব স্টোরি’। প্রতীকী ছবি।
ছোট হতে হতে পৃথিবীটা এখন ইন্টারনেট আর স্মার্টফোনের জালে বন্দি। যেমন বেশ কিছু ইতিবাচক দিক রয়েছে এর, সামাজিক অবক্ষয়ের পিছনেও ওয়েব দুনিয়ার কিছু দিককে দায়ী করেন অনেকে। তবে সব থেকে ক্ষতি করেছে পর্নোগ্রাফিক ছবি, এমনটাই মনে করেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।
ভারতে বিদেশি পর্ন সাইটগুলি আইনত নিষিদ্ধ, কিন্তু পুরোপুরি বন্ধ করা যায়নি সেগুলি। যৌনতায় ভরপুর রগরগে দৃশ্য দেখতে ভালবাসেন যাঁরা, তাঁরা এখনও পর্ন সাইটগুলি খুঁজে খুঁজে বার করে নেন ইন্টারনেটে। অবাধে চলে দৃশ্যসুখ।
পর্নোগ্রাফিক ছবির দুনিয়ায় সবচেয়ে প্রভাবশালী ওয়েবসাইটটি হল ‘পর্নহাব’। এই ওয়েবসাইটেই বিশ্ব জুড়ে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ পর্ন দেখেন। এখানকার কন্টেন্টগুলিই সর্বাধিক জনপ্রিয়। তুলনায় পিছিয়ে পড়েছে অন্যান্য পর্ন সাইট। সেই একচেটিয়া ব্যবসাকে সাফল্য হিসাবেই দেখছেন বাণিজ্য-বিশারদরা। সেই সাফল্যের কাহিনি এ বার উঠে আসবে পর্দায়।
‘পর্নহাব’ ওয়েবসাইটটির যাত্রাপথ নিয়ে আসতে চলেছে একটি তথ্যচিত্র। যার নাম, ‘মানি শট: দ্য পর্ন হাব স্টোরি’। তথ্যচিত্রে এই সাইটের সাফল্যের ইতিহাস যেমন উঠে আসবে, তেমনই চলার পথে কী কী সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়েছে এই ওয়েবসাইটিকে, সেই সব তথ্যও তুলে ধরা হবে। সেই সঙ্গে পর্ন ইন্ডাস্ট্রির প্রভাবে ঘটা মানব পাচারের ঘটনা, যৌনকর্মী এবং পর্ন তারকাদের নিয়ে নানা ভ্রান্ত ধারণা এবং এই ক্ষেত্রে কর্মরত অভিনেতাদের উপর তার প্রভাব ইত্যাদি বিষয়ে আলো ফেলবে এই তথ্যচিত্র।
যে সব পরিচিত পর্ন তারকা এই ওয়েবসাইটে এবং সারা বিশ্ব জুড়েই কাজ করছেন, তাঁরা তাঁদের অভিজ্ঞতা এই তথ্যচিত্রে ভাগ করে নেবেন। পর্ন ইন্ডাস্ট্রির অনেক অজানা তথ্যও উঠে আসবে। ‘নেটফ্লিক্স’- এ ১৫ মার্চ মুক্তি পাচ্ছে ‘মানি শট: দ্য পর্ন হাব স্টোরি’।
পর্ন ব্যবসা আমেরিকায় বৈধ। অজস্র পর্ন ওয়েবসাইট রয়েছে সেখানে। তবে ‘পর্নহাব’ ওয়েবসাইটটির দর্শকসংখ্যা এই মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি। জনপ্রিয়তাও তুঙ্গে। সেই সাফল্যই এ বার উঠে আসবে এই তথ্যচিত্রে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy