অভিনেতা ধর্মেন্দ্রের কেরিয়ার যতটা সফল, রাজনীতিক হিসেবে ততটাই ব্যর্থ। ২০০৪ সালে ভারতীয় জনতা পার্টির হয়ে রাজস্থানের বিকানেরে ভোটে দাঁড়িয়ে সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন অভিনেতা। গরমের মধ্যে গোটা রাজস্থান ঘুরে প্রচার করেছিলেন অভিনেতা। জিতেওছিলেন। কিন্তু ওই প্রথম, ওই শেষ। তার পরে প্রতিজ্ঞা করেন, আর কখনও রাজনীতি করবেন না।
আরও পড়ুন:
২০০৪ সালে সাংসদ হন ধর্মেন্দ্র। পাঁচ বছর সাংসদ থাকলেও প্রায়ই তাঁকে নানা সমালোচনার মুখে পড়তে হয়। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, রাজস্থানে শুটিং করতে গেলেও তিনি লোকসভার অধিবেশনে যোগ দেন না। অভিনেতা পরে স্বীকার করে নেন, রাজনীতিতে তাঁর আসা ঠিক হয়নি। এই জায়গাটা তাঁর জন্য নয়। তিনি এও স্বীকার করেন, রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার পরেই তাঁর দর্শকদের মধ্যে একটা বিভাজন দেখা দেয়। তাঁর জনপ্রিয়তায় একটা প্রভাবও পড়ে।
পরবর্তী কালে স্ত্রী হেমা মালিনীও রাজনীতিতে আসেন। এই মুহূর্তে মথুরার সাংসদ তিনি। তবে স্ত্রী রাজনীতির ময়দানে আসুন, তাতে নাকি মত ছিল না ধর্মেন্দ্রের।